সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২

পুরুষদের বন্ধ্যাত্বে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন




 
পুরুষদের বন্ধ্যাত্বে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :

পুরুষের শুক্রাণুর গুনগত মান বাড়াতে কিছু পরামর্শ..
শুক্রাণুর গুণগত মানের হ্রস ও শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাওয়া সারা বিশ্বজুড়েই এখন বিজ্ঞানীদের মহা চিন্তার বিষয় হয়ে দঁড়িয়েছে। শুক্রাণু নিয়ে সমস্যা সমাধানে বিজ্ঞানীরা কিছু উপায় খুজে পেয়েছে। তা নিয়ে নিয়ে আলোচনা করা হলো :

পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা উন্নতি ঘটাতে পারে কোন কোন পুষ্টিকর পদার্থ এবং খাদ্য, যে গুলো খাবারের পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে সে খাদ্য গুলো খাদ্য গুলো খান।
পুরুষত্বহীনতা বা পুরুষদের বন্ধ্যাত্বে চিকিৎসায় আয়ুর্বেদ মতে মধুর ব্যবহার নতুন নয়। মধু মিশিয়ে নিয়মিত এক গøাস করে দুধ খেলে স্পার্ম কাউন্ট শূন্য থেকে বেড়ে ৬ কোটি পর্যন্ত হতে পারে। মানবদেহে শুক্রাণুর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। আপনি যদি অপনার জীবনে নতুন অতিথি চান ত হলে এখন থেকেই প্রস্তিুতি নিন। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, দুধের মধ্যে থাকা ভিটামিন এ পুরুষ সেক্স হরমোনের পরিমাণ বাড়ায়। অন্যদিকে মধুতে থাকা ভিটামিন ই ও জিঙ্ক সেক্স স্টিমুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে পুরুষদের যৌনশক্তি বাড়ায়। সমীক্ষায় জনা গেলে ১৮ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স এমন ১০ শতাংশ পুরুষই লো স্পার্ম কউন্টের শিকার। তাই নিয়মিত মধু মিশিয়ে দুধ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে। 

বিশেষজ্ঞরা জানিয়ছেন, ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ানে যায়। এক গøাস দুধ ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে হবে। নিয়মিত কিছুদিন খেলে বীর্যে স্বাস্থ্যকর শুক্রাণু সংখ্যা বাড়বে।


১/ ডার্ক চকোলেট
শক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য প্রথম এবং সম্ভবত সবচেয়ে সেরা খাধ্যটি হল ডার্ক চকোলেট। চকোলেট প্রস্তুতকারী ক্যাকাও বিনগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। আবার ডার্ক চকোলেটের মধ্যে থাকে এলু আরজিনিন নামক একটি উৎসেচক যা শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়িতে সাহায্য করে। ডিনারের শেষে স্বাদের পরিতৃপ্তির জন্য একটা সুস্বাদু ডেজার্টেও পরিবর্তে আপনি এবং আপনার সঙ্গী এক টুকরো ডার্ক চকোলেট নিয়ে ভাগ করে খেতে পারে।

২/ ডিম
এ ব্যাপারে কোনও গোপনীয়তা নেই যে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য
ডিম হর একটা মৌলিক সুপার ফুড। ডিম ভিটামিন ই এবং প্রোটিনে সমৃদ্ধ যা শুক্রাণু সক্রিয়তায় সাহায্য করে। ডিম খেলে তা আবার ফ্রী র‌্যাডিক্যাল বা মুক্ত মূলকগুলির থেকেও শুক্রাণুকে রক্ষা করে, এর ফলে নিষেকের সম্ভবনা দ্বিগুণ হয়ে যায়। তাছাড়াও ডিম হল জিঙ্কের একটি সমৃদ্ধ উৎস যা
শুক্রাণূও সক্রিয়তার বিকাশের জন্য পরিচিত । অপনার শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য অসংখ্যভাবে ডিম খান।

৩/ গোজি বেরি
শুক্রাণুর সংখ্যা  বৃদ্ধিকারী একটি ভারতীয় সুপার ফুড, গোজি বেরি হল প্রকৃতির দান। গোজি বেরি মেজাজ এবং স্ক্রোটাম স্যাকের চারপাশে তাপমাত্রার উন্নতি ঘটাতে সহায়তা করে যা শুক্রাণু উৎপাদনকে অনুকুল করে তোলে। যদি এর কোনও চিকিৎসা ভিত্তিক প্রমাণ নেই তবে এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শুক্রাণুর সক্রিয়তা এবং প্রজনন ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়।

৪/ কলা  
শুক্রানুর উৎপাদন বৃদ্ধিও জন্য করা হলে নি:সন্দেহে একটি সেরা পছন্দের  খাবার। ফ্যালিক আকৃতির এই ফলটি ভিটামিন বি ১, সি এবং ম্যাগনেসিয়ামে বমৃদ্ধ যা শুক্রাণুর গতিশীলতা বৃদ্ধি করে এবং শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে। কলার মধ্যে আবার ব্রোমেলাইন নামক একটা বিরল উৎসেচকও থাকে যা শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতি শীলতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ গুলি আবার সেক্স হরমোন গুলিকে নিয়ন্ত্রণ এবং আপনার মেজাজকে প্রফুল্ল করে তুলতে পারে। সুতারাং আপনি যদি কলা খেতে ভালোবাসেন তবে তা অব্যাহত রাখান জন্য আপনার যথেষ্ট এবং আরও বিশেষ কিছু কারণ ও আছে।

৫/ রসুন
রসুন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করার পাশাপাশি স্কোটামের মধ্যে শুক্রাণু উৎপাদন বৃদ্ধি করতে ও সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকে অ্যালিসিন যা সঠিক অংশ গুলিতে রক্ত সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করার জন্য প্রয়োজনীয় যৌন অঙ্গাণুগুলিতে রক্ত অবাধে প্রবাহিত হয় এবং কোনও রকম ড্যামাজ হাওয়া থেকে সে গুলিকে রক্ষা করে। সিলেনিয়াম, যা অপর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসেচক, রসুনের মধ্যে পাওয়া যায় যা শুক্রাণু গতি শীলতা উন্নত করতে সহায়তা করে থাকে।

৬/ পালংশাক
সজু শাকসবজি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো কারণ এগুলি আমাদের দেহের মধ্যে অসংখ্য ক্রিয়াকলাপগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সবুজ শাক-পাতাগুলো বিশেষ করে শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করতে পারে। পালংশাক ফোলিক অ্যাডিডে সমৃদ্ধ যা শুক্রাণুর বিকাশের জন্য অপরিহার্য।

৭/ শতমূলী 
শতমূলী বা অ্যাসপারাগাস হল ভিটামিনের একটা ভাল উৎস, যা ফ্রী র‌্যাডিক্যালগুলি থেকে শুক্রাণুকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটা আবার এমনকি শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে এবং ডিম্বাণুর দিকে সাঁতরে যেতে সাহায্য কারার মধ্যে প্রজননের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।

৮/ আখরোট
আখরোটগুলি ব্রেন ফুড হিসেবে সুপরিচিত, তাবে এগুলি শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।  ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাডিডে সমৃদ্ধ হওয়ায়, আখরোট শুক্রাণুর জীবনী শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৯/ ঝিনুক বা অয়েস্টার
ঝিনুক হল জিঙ্কের একটা দুর্দান্ত উৎস যা শুক্রাণুর সক্রিয়তার উন্নতি করতে সাহায্য করে। অতএব, ঝিনুক খান এগুলে গøাইকোজেন এবং টরিন সরবরাহ কারার মাধ্যমে আপনার প্রজনন প্রক্রিয়াটিকে উদ্দীপ্ত করতে সাহায্য করে।

১০/ অশ্বগন্ধা (জিন্সং)
প্রাচীন এই মূলটি একটি চমৎসার আমোত্তেজক বস্তু হিসেবে কাজ করে এবং বহুকাল ধরে বিভিন্ন ধরনের রান্নার কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে। বলা হয় যে এটা কেবল টেস্টোস্টেরন বাড়ায় না তার সাথে সাথে আবার ইরেকটাইল ডিসফাংশনের চিকিৎসাতেও সাহায্য করে। এটি তাজা বা শুকনো আকারে পাওয়া যায় এবং চা হিসেবে খাওয়া হয়।


১১/ ডালিম
যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডালিম পরিচিত। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলির একটি সমৃদ্ধ উৎস হওয়ার কারণে এগুলি শুক্রাণুর মাত্রা এবং শুক্রাণু উৎপাদনের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। প্রতিটি অন্য দিনে আপনি ডালিমকে কাঁচা অথবা রস আকারে খেতে পারেন।

১২/ কুমড়ো দানা
এই বীজগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইটোস্টেরল এবং অ্যামাইনো অ্যাসিডে পুর্ণ যা পুরুষেদের মধ্যে প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কুমড়োর দানা আবার শুক্রাণুর সংখ্যা, গতিশীলতা এবং সার্বিক ভাবে পুরুষত্ব বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আপনি এই বীজগুলিকে স্যালাডের উপর টপিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কিম্বা ¯œ্যাক্সেও মত সে গুলিকে কঁাঁচাই খেতে পারেন।

১৩/ গাজর
গাজর খাওয়া যেতে পারে একটি ¯œ্যাক্স বা সবজি হিসেবে। গাজর বিটা ক্যারোটিনের একটা সমৃদ্ধ উৎস, যেটি হল এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রী র‌্যাডিক্যালগুলির থেকে শুক্রাণুকে রক্ষা করার মাধ্যমে তার স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করে। আর এর ফল রুপে এটি শুক্রাণুর গতিশীলতা বৃদ্ধি করে, আর এ ভাবে সেটিকে ডিম্বাণুতে পোঁছাতে সাহায্য করে।

১৪/ মুসুর
রান্না করা মুসুরগুলি হল ফোলিক অ্যাডিডের এক চমৎকার উৎস, এটি শুক্রাণূ উৎপাদনের একটি গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। ফোলিক অ্যাডিডের অভাব পুরুষদের মধ্যে ক্রোমোজোমীয় অস্বাভাবিকতাগুলি সৃষ্টি করতে পারে, সুতরাং প্রত্যহ মুসুর খাওয়ার দরকার।

১৫/ জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাদ্য
জিঙ্ক সমৃদ্ধ যে কোনও খাদ্য ফ্রী র‌্যাডিক্যাল ড্যামেজ হওয়া থেকে শুক্রানূকে রক্ষা করে। এটি আবার কাম শক্তিকেও দউদ্দীপ্ত করে তোলে। সব ধরনের মাছ জিঙ্কেও একটা দুর্দান্ত উৎস। আপনি আপনার জিঙ্ক গ্রহণের পরিমাণ বড়িয়ে তুলতে পারেন। বাদাম, মটরশুটি, সম্পূর্ণ গমের দানা, ফর্টিফায়েড বা বলবৃদ্ধিকারী সিরিয়াল বা দানাশস্য এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার গ্রহণ করার মাধ্যমে।

১৬/ গোমাংস
রেড মিট যেমন গোমাংস হল জিঙ্কের একটি অসাধারণ উৎস। গোমাংস আবার ফোলিক অ্যাসিড এবং সিলেনিয়ামেরও একটা সমৃদ্ধ উৎস, যা শুক্রাণুর স্বাস্থ্যেও উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। আপনি যদি মাংস খেতে পছন্দ করেন, গোমাংস বা বীফ খান এটা শুক্রাণুর উৎপাদন এবং গতিশীলতায় সাহায্য করবে।

১৭/ মেথি
ভারতীয় প্রতিটি পরিবারে ব্যবহার হওয়া ঐতিহ্যবাহী উপকরণ, মেথি বা ফেনুগ্রীক, শুক্রাণূর সংখ্যা এবং কামশক্তি, বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। ডাল অথবা যে কোনও সবজিতেই এটি ফোরণ হিসেবে বা অন্য যে কোন ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

১৯/ অলিভ অয়েল বা জলপাই তেল
নিয়মিত অলিভ অয়েল গ্রহণ করলে তা শুক্রাণুর সংখ্যা এবং তার গুণমানের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। এটা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখে, টেস্টিক্যালে অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। এবং সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর শুক্রাণু গঠনে সাহায্য করে।

২০/ টমেটো
টমেটো হল প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী দুর্দান্ত একটি খাদ্য। এর মধ্যে রয়েছে লাইকোপিন, যেটি হল এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বীর্যের গঠন এবং ক্রিয়াকলাপ উন্নত করার জন্য পরিচিত। টমেটো নিয়মিত সেবন করলে তা পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।

কয়েকটি টিপস আপনার প্রজনন মাত্রা উন্নত করার জন্য 
এই খাবার গুলি খাওয়ার পাশাপাশি আপনার শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে আপনার জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসা উটিত। সুতরাং আপনি যদি আপনার প্রজনন ক্ষমতার মাত্রাটি উন্নত করতে চান তবে আপনার মেচে চলা উচিত এমন কিছু টিপস এখানে দেওয়া হল।

ক/ আপনার প্রজনন ক্ষমতা উন্নতি করতে আপনাকে অবশ্যই ধুমপান ত্যাগ করতে হবে। ধুমপান পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। সুতরাং আপনার ধুমপান ত্যাগ করাটা গুরুত্বপূর্ণ।

খ/ দীর্ঘ সময় ধরে একটানা বসে থাকা এড়িয়ে চলুন কারণ এটা আপনার স্ক্রটালের তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে যা আবার আপনান প্রজনন ক্ষমতাতে ও প্রভাব ফেলতে পারে। 

গ/ আপনি যদি সন্তান চান, বারেবারে সঙ্গম করুন । আপনার স্ত্রীর ওভ্যুলেটিং পর্বে তার সাথে সঙ্গম করলে, তার গর্ভবতী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা অবশ্যই বাড়বে, তবে বারবার সঙ্গম করলে আপনার প্রজননের মাত্রা উন্নত হবে।

ঘ/ আপনি যদি অতিরিক্ত ওজনের অধিকারী বা স্থলতার শিকার হন, তবে আপনার ওজনকে একটা স্বাস্থ্যকর মাত্রায় নিয়ে আসতে কঠোর পরিশ্রম করুন। অতিরিক্ত ওজনের অধিকারী বা স্থলতা হরমোন ভারসাম্যকে বিঘি্নত করে, পরিমানে যা আবার শুক্রাণুর সংখ্যা হ্রাস করে।

ঙ/ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট গ্রহণের পরিমাণটিকে আপনি বাড়ান ওমেগা -৩ এবং ওমেগা-৬ এর মতো পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটগুলি শুক্রাণু ঝিল্লির স্বাস্থ্যকর বিকাশে সহায়তা করে। 

আপনার যায়েটের সাথে পুষ্টিকর খাদ্যগুলি অন্তর্ভুক্ত করুণ। অপনার প্রজনন ক্ষমতার মাত্রায় উন্নতি ঘটতে উল্লেখ্য খাদ্যগুলি গ্রহণ করুণ এবং ধুমপান ত্যাগ করুণ।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে শুক্রাণু এর পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব বলে করছেন বিজ্ঞানীরা। নিন্মে কয়েকটি ঔষধের লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ দেওয়া যেতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ :
লাইকোপোডিয়াম, ক্যালেডিয়ম, এগনাস, বিউফো, অনোসেমোডিয়াম, এসিড ফস, ডামিয়ানা, নাক্স ভোম, ক্যানথারিস, ট্রিবিউলাস, কষ্টিকাম, ষ্টেফেসিগ্রিয়া ইত্যাদি।






চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ :-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বি.এস.এস/ ডি.এইচ. এম.এস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডি.এইচ. এম.এস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২ ইং

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: