homeopathic (আরোগ্য হোমিও হল)

সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

উচ্চ রক্তচাপ/ হাই ব্লাড প্রেসার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

উচ্চ রক্তচাপ/ হাই ব্লাড প্রেসার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


উচ্চ রক্তচাপ/ হাই ব্লাড প্রেসার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


হাইপাটেনশন ইংরেজি  ( Hypertenoion), , যার আরেক নাম উচ্চ রক্তচাপ, HTN, বা HPN হল একটি রোগ যখন কোন ব্যাক্তি রক্তের চাপ সব সময়েই স্বাভাবিক যেয়ে উর্দ্ধে থাকে তাকে হাইপাটেশন বা গৌণ হাইপাটেশনে শ্রেণীভুক্ত করা হয়। প্রায় ৯০% ভাগ ক্ষেত্রেই প্রথামকি “হাইপটেশন” বলে ধরা হয়।
সারা বিশ্বে  উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাত হিসেবে পরিচিত এবং আরো অনো দেশের মত বাংলাদেশেও বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রয়েছে।


উচ্চ রক্তচাপ কি
হৃৎপিন্ডের ধবনীতে রক্ত প্রবাহের চাপ অনেক বেশি থাকলে সেটিকে উচ্চ রক্ত বা হাই ব্লাড প্রেশার হিসেবে ধরা হয়। দুটি মানের মধ্যেমে এই রক্তচাপ রেকর্ড করা হয়। যেটার সংখ্যা বেশি সেটাকে বলা হয় সিস্টেলিক প্রশারর, আর যেটার সংখ্যা কম সেটাকে ডায়াস্টলিক প্রেসার ধরা হয়।
প্রতিচি হৃৎস্পন্দন অর্থাৎ হৃৎপিন্ডে সংকোচন বা সম্প্রসারণের সময় একবার সিস্টেলিক প্রেশার এবং একবার ডায়াস্টালিক প্রেসার হয়। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি।
কারো ব্লাড প্রেসার রিডিং যদি ১৪০/৯০ এর যেযেও বেশি হয়, তখন বুঝতে হবে তার উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার হয়েছে। অপরদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশেপাশে থাকে তাহলে তাকে লো ব্লাড প্রেসার হিসেবে ধরা হয়। যদি বয়স নির্বিশেয়ে রক্তচাপ খানিকটা বেশি কম হতে পারে।


উচ্চ রক্তচাপ হলে কি সমস্যা দেখা দিতে পারে তা নিন্ম রুপ :
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্তণে না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অঙ্গে জটিলতা তৈরি হওয়ার সম্ভবনা থাকে। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকৈ হৃৎপিন্ডের পেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং এর ফলে দুর্বল হৃৎপিন্ডে রক্ত পাম্প করতে পারে না। এছাড়া এমন রক্তপাপের করণে কিডনি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থঅকে, মস্তিস্কে স্টোক বা রক্তক্ষরণও হতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে রোগী মৃত্যুও সম্ভাবনা থকে। আর বিশেষ ক্ষেত্রে উচ্চ চাপের কারণে রেটিনার রক্তক্ষরণ হয়ে একজন মানুষ অন্ধত্বও বরণ করতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কি কি খাবেন:
রসুন : রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে রসুনের ভুমিা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন এক টুকরো রসুন কোয়া খেলে আপনার কোলেস্টরণ নিয়ন্ত্রণ থাকে। এর ফলে রক্তচাপও স্বাভাবিক থাকে।
গাজর : হাই ব্লাড প্রেসার কমাতে খাদ্য থালিকায়  গাজর রাখতে হবে। গাজরের রস করে খেতে পারেন। আরও ভালো ফল চাইলে পালং শাকে সঙ্গে গাজরের রস করে খেতে পারেন।
পিয়াজ ও মধু : রুপর্চ্চার পাশাপাশি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণেরও সমান কার্যকরী পিয়াজ ও মধু। এক চা-চামচ পিয়াজের রসের সঙ্গে ২ চা-চামচ মধু মেশান। নিয়মিত মিশ্রনটি খান উপকার পাবেন। ঘরোয়া উপায়ে এই পদ্ধতি কাজে লাগাতে পারেন তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুল করবেন না।

হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ :
 
লক্ষণ সাদৃশ্যে উচ্চ রক্তচাপে সাধারণত যে ঔষধগুলো ব্যবহ্যারিত হয় সে গুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেওয়া হলো :-

১/ বেলেডোনা (Belladona) : বেলেডোনা রোগীর মাথা ব্যথা চোখ মুখ লাল ক্যারোটি ও ধবনীর দপদপানি, হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার ফলে অজ্ঞান হয়ে পড়া, অত্যাধিক রোদের তাপ, কাজের টেনশন, হঠাৎ ইত্তেজনায় রক্ত চাপের বৃদ্ধি। ঝিলিক মারা ব্যথা, ব্যথা হঠাৎ আসে হঠাৎ যায়, চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, ব্যথার স্থান গরম, লাল জ্বালা ও স্পর্শকাতর (এই চারটি লক্ষণে বেলেডোনা প্রয়োগ সর্বোউত্তম)। সামান্য শব্দে ভয় পায় শুয়ে থাকতে পানে না। বেলেডোনা (Belladona) খাবরের পরে। (বেলেডোনা ও একোনাইট ন্যাপ পর্যায়ক্রমে একটার পর একটা রোগীকে সেবন করাতে হবে।

২/ রাউল ফিয়া (Rauwalfia Serp):  রাউল ফিয়া ফিয়া  রোগীর উচ্চ রক্তপাপ রোগের একটি উৎকৃষ্ট হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। মাথা ব্যথা, মথা ঘোরা, অনিদ্রা, শরীর ম্যাচ ম্যাচ করা, মন অস্থির হওয়া লক্ষণে রাউল ফিয়ায় রাউল ফিয়া অতি উৎকৃষ্ট ঔষধ। 

সেবন বিধি : ১০ বা ১৫ ফোঁটা করে পানিতে মিশিয়ে দিনে দুইবার সেবন করতে হবে। অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করন। ঔষধ সেবনে যদি রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকিয়া গভির নিদ্রা হয় তবে রোগী জন্য ভালো

৩/ গ্লোনায়িন (Glonoine)  : গ্লোনায়িনের রোগী উচ্চ রক্তপার জনিত মাথায় ভয়ানক দপদপানি ব্যথা, মাথা ব্যথায় রোগী অস্থির হইয়া পরে, রোগী অত্যান্ত উত্তেজনা পূর্ণ ও রাগে সামান্য কারনেই মাথা ব্যথা করে। রোগী মাথা বড় হয়ে গেছে। এইগুলো লক্ষণে গ্লোনায়িন কার্যকর।
সেবন বিধি : গ্লোনায়িন 1x ১০ বা ১৫ ফোঁটা করে সামান্য এক ঢোক পানি মিশিয়ে ঘন্টা দুয়েক পর পর সেবন করুণ। অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুণ।


৪/ ভিসকাম এলব ((Viskam Alb) : ভিসকাম এলবের  রোগী বুক অত্যান্ত ধরফর করে, শ্বাস নিতে কষ্ট, বামদিকে শুইতে অক্ষমতা, বুক অত্যান্ত ভারিবোধ, কোন এক অবস্থায় অধিক্ষন থাকিতে না পারা, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, তন্দ্রা, সব সময় রাগ ভাব, সারা শরীর জ্বালা প্রচন্ড রক্তের উচ্চচাপ ইত্যাদি লক্ষণে ভিসকাম এলব কার্যকর।  

সেবন বিধি : ভিসকাম এলব Q ১০ ফোঁটা করে এক ঢোক পানিসহ দিনে ৩ বার সেবন করতে হবে। অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুণ।

৫/ লাইকোপাস (Lycopus) : রোগী হাই প্রেশার বৃদ্ধি হৃৎপিণ্ডের ব্যথা, নাড়ীর গতি দ্রুত ইত্যাদি লক্ষণে লাইকোপস কার্যকর।
সেবন বিধি : ৩০/২০০ শক্তি ১০ ফোঁটা ঔষধ এক ঢোক পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ৩ বার অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করতে হবে। 

৬/ এম্বা গ্রিসিয়া (Ambra Gresea) : অতিরিক্ত রক্তচাপ জনিত মাথার তালুতে বেদনা, বুক ধরফরানি, কানে কম শোনা, বুকে চাপবোধ, অনিদ্রা ইত্যাদি লক্ষণে এম্বা গ্রিসিয়া কার্যকর।
সেবন বিধি : এম্বা গ্রিসিয়া ৬/৩০ শক্তি ১০ ফোঁটা ঔষধ এক ঢোক পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ৩ বার সেবন করুণ। তথবা রেজিষ্টর্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুণ।

৭/ অরাম মেটালিকাম (Aurum Aetallicum)  : রোগীর রক্ত মস্তিস্কে ধাবিত হয়, সমস্ত রক্ত মাথা থেকে নিচ পর্যন্ত ছুটে আসে বলে মনে হয়, ফলে মাথা ব্যথা রাতে বৃদ্ধি, রোগী মনে হয় কপাল ছিড়ে যাবে, মাথা নীচু করলে বা চললে মাথা ঘরে, দুই ভ্রুরু মধ্যে নাসিকারমূলে দপদপ করে, আধ কপালে মাথা ব্যথা, হৎপিণ্ডের চর্বি জমে, পরিশ্রম করলে বুক ধরফর করে, মনে হয় হৎপিণ্ডের কম্পন ২/৩ মিনিটের জন্য থেমে গেল কিন্ত পরক্ষেণেই প্রবলভাবে লাফিয়ে উঠে, নাড়ী দ্রুত গতিশীল, ক্ষণ অনীয়মিত স্পন্দন চলতে কষ্ট হয়।
সেবন বিধি : অরাম মেটালিকাম ৩০/২০০ শক্তি ১০ ফোঁটা ঔষধ এক ঢোক পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ৩ বার সেবন করুণ। তথবা রেজিষ্টর্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুণ।

৮/ সেফালান্ডা ইন্ডিকা (Cephalandra Indica) : ডায়াবেটিস রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ রেগীর জন্য এই ঔষধটি বিশেষ ভাবে ব্যবহৃত হয়। মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, মাথা চক্কর দেওয়া, হাত-পা, চোখ-মুখ আগুনের  পোড়ার ন্যায় জ্বালা, প্রবল পানি পিপাসা, জ্বালা ঠান্ড পানিতে রোগী আরাম বোধ করে। এ লক্ষণ থাকিলে সেফালান্ডা ইন্ডিকা ছ ১০ ফোঁটা করে এক ঢোক পানিসহ দিনে ৩ বার সেবন করতে হবে। অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুণ।

৯/ গ্লোনায়িন (Glonoine) 1x, ১০ ফোঁটা, ক্র্যাটেগাস (Crataegus) Q ১০ ফোঁটা, প্যাসিফ্লোরা (Passiflora) Q ১০ ফোঁটা এই তিনটি ঔষধ পর্যায়ক্রমে ২/৩ ঘন্টা অন্তর প্রয়োগ করবেন অথবা পর্যায় ক্রমে দিনে প্রত্যেকটি ঔষধ ৩ বার সেবন করতে হবে অথাৎ আজ গ্লোনায়িন ৩ বার কাল ক্র্যাটেগাস ৩ বার পরশু প্যাসিফ্লোরা ৩ বার সেবন করলে ফলাফল পরীক্ষা করবেন।


উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপ্রেসারে বাইয়োকেমি চিকিৎসা :
১০/ ক্যালি ফস (Kali Phos)নেট্রাম মিউর (Natrum Mur) বাইয়োকেমিক মতে এই ঔষধ দুটি উচ্চ রক্তচাপে উৎকৃষ্ট ঔষধ। 6x বা 12x ৩/৪টি বড়ি এক ঢোক গরম পানির সহিত মিশিয়ে ১ ঘন্টা বা আধ ঘন্টা পর পর সেবন করলে উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়।


চিকিৎসার জন্য যোগযোগ :

আরোগ্য হোমিও হল
প্রতিষ্ঠাতা : মৃত: ডা: আজিজুর রহমান
প্রা: ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)
বি.এস.এস, ডি.এইচ.এম. এস (ঢাকা)
মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)
ডি.এইচ.এম. এস (ঢাকা)
স্থাপিত Ñ ১৯৬২ ইং
মেবাবাইল : ০১৭১৮-১৬৮৯৫৪
arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com









মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

বাত-গেঁটেবাতের ড্রপ NL - 11

বাত-গেঁটেবাতের ড্রপ NL - 11




রাক্স টক্স ড্রপ

NL - 11

রোগ লক্ষণ : বাত বেদনা 

বিশেষ রোগ লক্ষণ : নুতুন এবং পুরাতন মাংসপেশী ব্যথা (Mialgia) কোমরে ব্যথা, পানিতে বা বৃষ্টিতে ভেজার পর বাত বেদনা, মচকানো বেদনা, অত্যাধিক টান ধরা, অঙ্গ-প্রত্যাঙ্গে ব্যাথা। অজানা কারণে পিঠে ও কোমরে ব্যথা। পেশী এবং হাঁড় এ ক্রমবর্ধমান ব্যথা। ভিজে যাওয়া থেকে, ঠান্ডা আসনে বসার করণে ব্যথা (Sciatica) পুরাতন দীর্ঘ স্থায়ী অঙ্গ বিকৃতিসহ সন্ধিবাত। মেরুদণ্ড ও এর সন্ধিসমুহে বাত বেদনা (Spondyloarthnits)  মেরুদণ্ড ক্ষয় (Spondylosis) স্যাকো-ইলিয়াক সন্ধিবাত (Sacroiliac arthritis) তাপমাত্রা (আর্দ্রতা) পরিবর্তনের সাথে বাত জনিত ব্যথা জনিত ব্যথা, পেশী, সন্ধি, সন্ধিবন্ধনী (Liganents) বৃদ্ধি পায়। প্রথ্যঙ্গ ( Limbs) ও সন্ধির (Joints) স্নায়বিক বাত, দুর্বলতা, এবং অনমনীয়তা ইত্যাদি।

বিশেষ ক্রিয়া স্থান : বাত-গেঁটেবাত প্রবণতা।


 
উপাদান : রাস টক্সিকোনডেন্ড্রন (Rhus Toxicodendron) Berbis, Calcarea Phoshoricum, Causticum, Hahemammi, Rhodoendron এবং অন্যান্য সহায়ক উপদান দিয়ে তৈরি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।
সেবন বিধি : ১০ থেকে ১৫ ফোটা ৩ থেকে ৪ বার সামান্য পানি সহ অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দে অনুযায়ী সেব্য।

তীব্র ব্যথার ( Lumbago, Sciatica)  ক্ষেত্রে: ১০ ফোটা ঔষধ কিছু পরিমান পানিতে বিশিয়ে প্রতি ১/২ থেকে ১ থেকে ২ ঘন্টা পর পর। সাধারণত ১ থেকে ২ দিনের পরে উন্নতি শুরু হয়। তারপরে পূর্ণ অরোগ্য না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘন্টা পর পর ১০ ফোটা ঔষধ সেবন করুণ। লক্ষণসহমূহ সম্পূর্ণ দূরীভ’ত হলে পুনরাবৃত্তি বোধ করতে কিছুদিনের জন্য প্রতিদিন ১০ ফোটা ঔষধ ৩ বার সবন করুণ। 

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :  এই ঔষধে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  পরিলক্ষিত হয় নাই। ঔষধ সেবন করার পর যে কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সাবধানাতা : শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। অতিরিক্ত ডোজ পরিহার করুণ। শুধু মাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেব্য। পরিবেশনা : ৩০ মিলি বতল।


                                                             রাক্স টক্স ড্রপ
চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com





অনিয়মিত ঋতু স্রাবের ড্রপ NL -10

অনিয়মিত ঋতু স্রাবের ড্রপ NL -10



অনিয়মিত ঋতু স্রাবের ড্রপ


NL -10
সেপিয়া 

রোগ লক্ষণ : মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব, মাকিকের সমস্যা। ঋতু ও রজোবন্ধজনিত সমস্যা (Climacteic Complaints/ Postmenopausalsyndrome).

শারীরিক দুর্বলতা, মানসিক অবসাদ। যোনিতে চুলকানি (Pruitus vulvae)  হরমোন এর প্রভাব ইত্যাদি লক্ষনে ব্যাবহার করা যাবে। 


ঔষধ তৈরি : সেপিয়া,  (Sepia), Acidum Solphuricm, Cimiclfuga, Sanguinaria,  এবং অন্যান্য সহায়ক উপদান দিয়ে হোমিওপ্যথিক ঔষধ।

সেবনবিধি : ১০ থেকে ১৫ ফোটা দিনে ৩ থেকে ৪ বার সমান্য পানি সহ অথবা রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যথিক চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী সেবন করিতে হবে। 


পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : এই ঔষধে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই। ঔষধ সেবন করার পর যে কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া হলে চিকিৎকের পরামর্শ নিন। 

সাবধানতা : শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অতিরিক্ত ডোজ পরিহার করুণ। শুধু মাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎকের পরামর্শে ঔষধ বেন করুণ। গর্ভবস্থায় ঔষধটি সেবন পরিহার করুণ। 

পরিবেশনা : ৩০ মিলি বোতল।



                                                     অনিয়মিত ঋতু স্রাব ড্রপ

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

হৃদরোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হৃদরোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা



হৃদরোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :

চিকিৎসা বিজ্ঞানকে যিনি রোগের নামের গোলামী থেকে মুক্তি দিয়েছেন তার নাম হ্যানিম্যান। এই কৃতিত্বের দাবীদার একমাত্র তিনি। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগের যত কঠিন কঠিন নামই দেন না কেন, তাতে একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের ভয় পাওয়ার বা দুঃশ্চিন্তা করার কিছু নাই। রোগের লক্ষণ এবং রোগীর শারীরিক-মানসিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঔষধ দিতে থাকুন। রোগের নাম যাই হোক না কেন, তা সারতে বাধ্য। হ্যানিম্যান তাই শত-সহস্রবার প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। রোগীর মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পযর্ন্ত সমস্ত লক্ষণ সংগ্রহ করুন এবং তার মনের গহীনে অন্তরের অলিতে-গলিতে যত ঘটনা-দুর্ঘটনা জমা আছে, তার সংবাদ জেনে নিন। তারপর সেই অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে খাওয়াতে থাকুন। হৃদরোগ বাপ বাপ ডাক ছেড়ে পালাবে। রোগের নাম নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করার কোন দরকার নাই। হোমিও চিকিৎসায় যদি আপনার হৃদরোগ নির্মূল না হয় (অথবা কোন উন্নতি না হয়), তবে হোমিওপ্যাথির ওপর বিশ্বাস হারাবেন না। কেননা এটি সেই হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের ব্যর্থতা।

যদিও সমগ্র লক্ষণ অনুসারে নির্বাচিত যে-কোন হোমিওপ্যাথিক ঔষধেই যে-কোন হৃদরোগ নিরাময় হয়ে যায়, তথাপিও এমন কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আছে যারা হোমিওপ্যাথিতে হৃদরোগের চিকিৎসায় বেশী বেশী ব্যবহৃত হয়। তাদের মধ্যে আছে Adonis vernalis, Amylenum nitrosum, Arnica montana, Cactus grandiflorus, Convallaria majalis, Crataegus oxyacantha, Digitalis purpurea, Iberis amara, Kalmia Latifolia, Lachesis mutus, Latrodectus mactans, Laurocerasus, Lilium tig, Lycopus virginicus, Naja tripudians, Natrum muriaticum, Aurum metallicum, vanadium, Spigelia anthelmintica  ইত্যাদি।
কাজেই হৃদরোগ চিকিৎসায়ও আমাদের সকলেরই উচিত প্রথমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করা। কেননা অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানের তুলনায় কমপক্ষে একশ ভাগ কম খরচে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় হৃদরোগ থেকে মুক্ত হওয়া সম্ভব। অপরদিকে অন্যান্য জাতীয় ঔষধ এবং অপারেশন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই হৃদরোগীর মৃত্যুকে দ্রুত ডেকে আনে। সে যাক, হৃদরোগ চিকিৎসায় ভালো নামডাকওয়ালা বিশেষজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া উচিত। কেননা সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের দ্বারা হৃদরোগের চিকিৎসা সফল হওয়ার সম্ভাবনা নাই ; বরং হোমিওপ্যাথিতে প্রচণ্ড দক্ষতা আছে এমন চিকিৎসক প্রয়োজন।

Crataegus oxyacantha : হোমিওপ্যাথিতে প্রচলিত হৃদরোগের ঔষধগুলোর মধ্যে ক্রেটিগাস ঔষধটি হলো হার্টের জন্য ভিটামিন / টনিকের মতো যার তেমন কোন সাইড-ইফেক্ট নাই। এটি একাই শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে। আজ থেকে একশ বছর পূরবে আয়ারল্যান্ডের ডাঃ গ্রীন নামক একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানী এটি আবিষ্কার করেন। তিনি শুধু এই একটি ঔষধ দিয়ে এত এত হৃদরোগী আরোগ্য করেছিলেন যে, সারা পৃথিবীতে হৃদরোগের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক হিসেবে তার নাম ছড়িয়ে পড়েছিল এবং দুনিয়ার সকল প্রান্ত থেকে হৃদরোগীরা পঙপালের ন্যায় আয়ারল্যান্ডে ছুটে যেতো।তিনি নিম্নশক্তিতে পাঁচ ফোটা করে রোজ ৪ বার করে খাইয়ে অধিকাংশ হৃদরোগীকে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হতেন।

Aurum metallicum :  ব্রিটিশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী ডাঃ বানের্ট অগণিত জটিল হৃদরোগীকে আরোগ্য করে প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে, স্বর্ণ থেকে প্রস্তুত এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি হৃদরোগের একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং সেরা ঔষধ। অরাম মেটের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো দুই-তিন সেকেন্ডের জন্য মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে গেছে, তারপর আবার খুব জোরে চলতে শুরু করেছে, বুক ধড়ফড়ানি, নাড়ির গতি দ্রুত-ক্ষীন এবং অনিয়মিত, হৃৎপিন্ডের আকৃতি বৃদ্ধি পাওয়া (Hypertrophy),  হার্টের ভালবের বা পেশীর বিকৃতি (Valvular lesions of arterio-sclerotic nature), রক্তনালীর প্রাচীর মোটা হওয়া (Arterio-sclerosis), উচচ রক্ত চাপ (increased blood pressure), হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (Ascites), হৃৎপিন্ডের বৈদ্যুতিক ভল্টেজ কমে যাওয়া (pacemaker), বিষন্নতা বা দুঃখবোধ (depression), হতাশা, আত্মহত্যার ইচ্ছা ইত্যাদি ইত্যাদি। সাধারণত রোগীর বা তাহার পিতা-মাতা-স্বামীর অতীতে সিফিলিস রোগ হয়ে থাকলে অরাম মেট দারুন ফল দেবে। মোটামুটি বলা যায়, অরাম মেট একাই এ যুগের বহুল প্রচলিত হৃদরোগসমূহের শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে।

Digitalis purpurea :  জর্জ ভিথুলকাসের মতে, কোন হৃদরোগীর নাড়ির গতি যদি মিনিটে ৫০ বার অথবা তারও কম হয়, তবে তাকে নিশ্চিতভাবেই ডিজিটালিস খাওয়াতে হবে। কেননা ইহা ডিজিটালিসের একেবারে স্প্যাসিফিক লক্ষণ । তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, সেটি অবশ্যই সেরে যাবে। অবশ্য হৃদরোগ না হয়ে যদি লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী বা চর্মরোগ যাই হোক না কেন, নিরাময় হতে বাধ্য । ডিজিটালিসের অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে আছে নাড়িরগতি দুর্বল, অনিয়মিত, বিরতিযুক্ত, খুবই ধীরগতি সম্পন্ন, শরীরের বাইরের এবং ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পানি নামা / শোথ (dropsy),  মায়োকার্ডিয়ামের বৃদ্ধি (dilatation of the myocardium), অরিকুলার ফ্লুটার এন্ড ফিব্রিলেশান (auricular flutter and fibrillation),  হার্ট ব্লক (Heart block),মাইট্রাল ডিজিজ (mitral disease), অত্যন্ত দুর্বলতা, অল্পতে বেহুঁশ হওয়া, চামড়া ঠান্ডা, শ্বাস-প্রশ্বাস অনিয়মিত, জন্ডিস, মুখমন্ডল নীলচে, সামান্য নড়াচড়াতেই ভীষণ বুক ধড়ফড়ানি, নড়লেই মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যাবে, পেরিকার্ডাইটিস (Pericarditis), ইত্যাদি ইত্যাদি।

Lachesis mutus :  কারো হৃদরোগের কষ্টগুলো যদি ঘুমালে বেড়ে যায়, অর্থাৎ নিদ্রা গেলে বৃদ্ধি পায়, তবে তাকে ল্যাকেসিস খাওয়াতে হবে। তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, তার নিশ্চিত রোগমুক্তি আশা করতে পারেন।

Adonis vernalis : সাধারণত বাতের আক্রমণ, ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ব্রাইটস ডিজিজের পরে হৃদরোগ দেখা দিলে তাতে এডোনিজ প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো হৃদপেশীর ফ্যাটি ডিজেনারেশান (fatty degeneration), হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (fatty degeneration),  দুর্বল হার্ট এবং দুর্বল নাড়ি, মাইট্রাল এবং এওরটিক রিগারজিটেশান (Mitral and aortic regurgitation), এওরটার পুরাতন প্রদাহ (Chronic aortitis),ফ্যাটিহার্ট পেরিকার্ডাইটিস(Fatty heart pericarditis),  বাতজনিত এন্ডোকার্ডাইটিস (Rheumatic Endocarditis), হৃৎপিন্ডে ব্যথা (Preæcordial pain),বুক ধড়ফড়ানি (palpitation), শ্বাসকষ্ট (dyspnœa), হৃদরোগজনিত হাঁপানি (Cardiac asthma),  মায়োকার্ডাইটিস (Myocarditis)  ইত্যাদি।হার্টের ভাল্বের সমস্যায় ইহা ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।


হৃদরোগ নিরাময়ে যাদুকরী কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধঃ 
চিকিৎসা বিজ্ঞানকে যিনি রোগের নামের গোলামী থেকে মুক্তি দিয়েছেন তার নাম হ্যানিম্যান। এই কৃতিত্বের দাবীদার একমাত্র তিনি। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগের যত কঠিন কঠিন নামই দেন না কেন, তাতে একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের ভয় পাওয়ার বা দুঃশ্চিন্তা করার কিছু নাই। রোগের লক্ষণ এবং রোগীর শারীরিক-মানসিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঔষধ দিতে থাকুন। রোগের নাম যাই হোক না কেন, তা সারতে বাধ্য। হ্যানিম্যান তাই শত-সহস্রবার প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। রোগীর মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পযর্ন্ত সমস্ত লক্ষণ সংগ্রহ করুন এবং তার মনের গহীনে অন্তরের অলিতে-গলিতে যত ঘটনা-দুর্ঘটনা জমা আছে, তার সংবাদ জেনে নিন। তারপর সেই অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে খাওয়াতে থাকুন। হৃদরোগ বাপ বাপ ডাক ছেড়ে পালাবে। রোগের নাম নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করার কোন দরকার নাই। হোমিও চিকিৎসায় যদি আপনার হৃদরোগ নির্মূল না হয় (অথবা কোন উন্নতি না হয়), তবে হোমিওপ্যাথির ওপর বিশ্বাস হারাবেন না। কেননা এটি সেই হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের ব্যর্থতা।
যদিও সমগ্র লক্ষণ অনুসারে নির্বাচিত যে-কোন হোমিওপ্যাথিক ঔষধেই যে-কোন হৃদরোগ নিরাময় হয়ে যায়, তথাপিও এমন কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আছে যারা হোমিওপ্যাথিতে হৃদরোগের চিকিৎসায় বেশী বেশী ব্যবহৃত হয়। তাদের মধ্যে আছে Adonis vernalis, Amylenum nitrosum, Arnica montana, Cactus grandiflorus, Convallaria majalis, Crataegus oxyacantha, Digitalis purpurea, Iberis amara, Kalmia Latifolia, Lachesis mutus, Latrodectus mactans, Laurocerasus, Lilium tig, Lycopus virginicus, Naja tripudians, Natrum muriaticum, Aurum metallicum, vanadium, Spigelia anthelmintica  ইত্যাদি।

কাজেই হৃদরোগ চিকিৎসায়ও আমাদের সকলেরই উচিত প্রথমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করা। কেননা অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানের তুলনায় কমপক্ষে একশ ভাগ কম খরচে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় হৃদরোগ থেকে মুক্ত হওয়া সম্ভব। অপরদিকে অন্যান্য জাতীয় ঔষধ এবং অপারেশন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই হৃদরোগীর মৃত্যুকে দ্রুত ডেকে আনে। সে যাক, হৃদরোগ চিকিৎসায় ভালো নামডাকওয়ালা বিশেষজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া উচিত। কেননা সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের দ্বারা হৃদরোগের চিকিৎসা সফল হওয়ার সম্ভাবনা নাই ; বরং হোমিওপ্যাথিতে প্রচণ্ড দক্ষতা আছে এমন চিকিৎসক প্রয়োজন।

Crataegus oxyacantha :  হোমিওপ্যাথিতে প্রচলিত হৃদরোগের ঔষধগুলোর মধ্যে ক্রেটিগাস ঔষধটি হলো হার্টের জন্য ভিটামিন / টনিকের মতো যার তেমন কোন সাইড-ইফেক্ট নাই। এটি একাই শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে। আজ থেকে একশ বছর পূরবে আয়ারল্যান্ডের ডাঃ গ্রীন নামক একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানী এটি আবিষ্কার করেন। তিনি শুধু এই একটি ঔষধ দিয়ে এত এত হৃদরোগী আরোগয করেছিলেন যে, সারা পৃথিবীতে হৃদরোগের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক হিসেবে তার নাম ছড়িয়ে পড়েছিল এবং দুনিয়ার সকল প্রান্ত থেকে হৃদরোগীরা পঙপালের ন্যায় আয়ারল্যান্ডে ছুটে যেতো।তিনি নিম্নশক্তিতে পাঁচ ফোটা করে রোজ ৪ বার করে খাইয়ে অধিকাংশ হৃদরোগীকে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হতেন।

Aurum metallicum :  ব্রিটিশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাবিজ্ঞানী ডাঃ বানের্ট অগণিত জটিল হৃদরোগীকে আরোগ্য করে প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে, স্বর্ণ থেকে প্রস্তুত এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি হৃদরোগের একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং সেরা ঔষধ। অরাম মেটের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো দুই-তিন সেকেন্ডের জন্য মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে গেছে, তারপর আবার খুব জোরে চলতে শুরু করেছে, বুক ধড়ফড়ানি, নাড়ির গতি দ্রুত-ক্ষীন এবং অনিয়মিত, হৃৎপিন্ডের আকৃতি বৃদ্ধি পাওয়া (Hypertrophy),  হার্টের ভালবের বা পেশীর বিকৃতি (Valvular lesions of arterio-sclerotic nature), রক্তনালীর প্রাচীর মোটা হওয়া (Arterio-sclerosis),  উচচ রক্ত চাপ (increased blood pressure), হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (Ascites),  হৃৎপিন্ডের বৈদ্যুতিক ভল্টেজ কমে যাওয়া (pacemaker), বিষন্নতা বা দুঃখবোধ (depression),  হতাশা, আত্মহত্যার ইচ্ছা ইত্যাদি ইত্যাদি। সাধারণত রোগীর বা তাহার পিতা-মাতা-স্বামীর অতীতে সিফিলিস রোগ হয়ে থাকলে অরাম মেট দারুন ফল দেবে। মোটামুটি বলা যায়, অরাম মেট একাই এ যুগের বহুল প্রচলিত হৃদরোগসমূহের শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে।

Digitalis purpurea :  জর্জ ভিথুলকাসের মতে, কোন হৃদরোগীর নাড়ির গতি যদি মিনিটে ৫০ বার অথবা তারও কম হয়, তবে তাকে নিশ্চিতভাবেই ডিজিটালিস খাওয়াতে হবে। কেননা ইহা ডিজিটালিসের একেবারে স্প্যাসিফিক লক্ষণ । তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, সেটি অবশ্যই সেরে যাবে। অবশ্য হৃদরোগ না হয়ে যদি লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী বা চর্মরোগ যাই হোক না কেন, নিরাময় হতে বাধ্য । ডিজিটালিসের অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে আছে নাড়িরগতি দুর্বল, অনিয়মিত, বিরতিযুক্ত, খুবই ধীরগতি সম্পন্ন, শরীরের বাইরের এবং ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পানি নামা / শোথ (dropsy), মায়োকার্ডিয়ামের বৃদ্ধি (dilatation of the myocardium), অরিকুলার ফ্লুটার এন্ড ফিব্রিলেশান (auricular flutter and fibrillation), , হার্ট ব্লক (Heart block), মাইট্রাল ডিজিজ (mitral disease),  অত্যন্ত দুর্বলতা, অল্পতে বেহুঁশ হওয়া, চামড়া ঠান্ডা, শ্বাস-প্রশ্বাস অনিয়মিত, জন্ডিস, মুখমন্ডল নীলচে, সামান্য নড়াচড়াতেই ভীষণ বুক ধড়ফড়ানি, নড়লেই মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যাবে, পেরিকার্ডাইটিস (Pericarditis), ইত্যাদি ইত্যাদি।

Lachesis mutus : কারো হৃদরোগের কষ্টগুলো যদি ঘুমালে বেড়ে যায়, অর্থাৎ নিদ্রা গেলে বৃদ্ধি পায়, তবে তাকে ল্যাকেসিস খাওয়াতে হবে। তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, তার নিশ্চিত রোগমুক্তি আশা করতে পারেন।

Adonis vernalis :  সাধারণত বাতের আক্রমণ, ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ব্রাইটস ডিজিজের পরে হৃদরোগ দেখা দিলে তাতে এডোনিজ প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো হৃদপেশীর ফ্যাটি ডিজেনারেশান (fatty degeneration),  হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (cardiac dropsy), , দুর্বল হার্ট এবং দুর্বল নাড়ি, মাইট্রাল এবং এওরটিক রিগারজিটেশান (Mitral and aortic regurgitation), এওরটার পুরাতন প্রদাহ (Chronic aortitis), ফ্যাটিহার্ট পেরিকার্ডাইটিস (Fatty heart pericarditis), বাতজনিত এন্ডোকার্ডাইটিস (Rheumatic Endocarditis), হৃৎপিন্ডে ব্যথা (Preæcordial pain), বুক ধড়ফড়ানি (palpitation), শ্বাসকষ্ট (dyspnœa), হৃদরোগজনিত হাঁপানি (Cardiac asthma),  মায়োকার্ডাইটিস (Myocarditis) ইত্যাদি।হার্টের ভাল্বের সমস্যায় ইহা ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।

Arnica montana :  আর্নিকা হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ। যাদের ঘনঘন বুকে ব্যথা উঠে অথবা যাদের একবার হার্ট এটাক (স্ট্রোক) হয়েছে, তাদের সব সময় আর্নিকা ঔষধটি পকেটে নিয়ে চলাফেরা করা উচিত। এটি আপনাকে হার্ট এটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া বা অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করবে।
Latrodectus mactans :  হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস (Latrodectus mactans) বিশেষত ব্যথা যখন বাম হাতের দিকে ছড়াতে থাকে। মনে হয় কেউ যেন শক্ত হাতে গলা চেপে ধরেছে ; দম বন্ধ হয়ে এখনই মারা যাবে।

Amylenum nitrosum :  এটি হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে কমন ঔষধ। এটি হৃৎপিন্ড এবং শরীরের ওপরের অংশের রক্তনালীকে প্রসারিত করার মাধ্যমে বুকের ব্যথা নিরাময় করে।
Glonoine :  গ্লোনইন হলো হৃৎপিন্ডের ব্যথার এক নাম্বার ঔষধ যা সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ ছাড়াই দেওয়া যায়। পাশাপাশি এটি হাই ব্লাড প্রেসারেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।

Cactus grandiflorus :  ইহাও হৃৎপিন্ডের রোগের একটি উল্লেখযোগ্য ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো মনে হবে হৃৎপিন্ডকে কেউ তার লোহার হাত দিয়ে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে, সেটি নড়াচড়া করতে পারছে না।
Convallaria majalis : কনভেলেরিয়া রেগুলার অথবা ইরেগুলার হার্ট বিট বিশিষ্ট দুর্বল হৃদপিন্ডের জন্য একটি মূল্যবান ঔষধ, সাথে ভাল্বের সমস্যা থাকুক অথবা নাই থাকুক। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো রোগী শুইতে পারে না (অর্থাৎ শুইলে রোগ মাত্রা বেড়ে যায়)।

Vanadium :  সাধারণত বয়স চল্লিশের দিকে আসলে মানুষ নানা রকমের রক্তনালী সংক্রান্ত রোগে বা হৃদরোগে আক্রান্ত হতে শুরু করে। এজন্য এই বয়স থেকে প্রত্যকেরই (নিম্নশক্তিতে বছরে অন্তত একমাস) ভ্যানাডিয়াম খাওয়া উচিত। তাহলে হৃদরোগ ধারেকাছে আসতে পারবে না।

Arnica montana :  আর্নিকা হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ। যাদের ঘনঘন বুকে ব্যথা উঠে অথবা যাদের একবার হার্ট এটাক (স্ট্রোক) হয়েছে, তাদের সব সময় আর্নিকা ঔষধটি পকেটে নিয়ে চলাফেরা করা উচিত। এটি আপনাকে হার্ট এটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া বা অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করবে।

Latrodectus mactans :  হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস (Latrodectus mactans) বিশেষত ব্যথা যখন বাম হাতের দিকে ছড়াতে থাকে। মনে হয় কেউ যেন শক্ত হাতে গলা চেপে ধরেছে ; দম বন্ধ হয়ে এখনই মারা যাবে।

Amylenum nitrosum : এটি হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে কমন ঔষধ। এটি হৃৎপিন্ড এবং শরীরের ওপরের অংশের রক্তনালীকে প্রসারিত করার মাধ্যমে বুকের ব্যথা নিরাময় করে।
Glonoine : গ্লোনইন হলো হৃৎপিন্ডের ব্যথার এক নাম্বার ঔষধ যা সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ ছাড়াই দেওয়া যায়। পাশাপাশি এটি হাই ব্লাড প্রেসারেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।

Cactus grandiflorus :  ইহাও হৃৎপিন্ডের রোগের একটি উল্লেখযোগ্য ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো মনে হবে হৃৎপিন্ডকে কেউ তার লোহার হাত দিয়ে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে, সেটি নড়াচড়া করতে পারছে না।

Convallaria majalis :  কনভেলেরিয়া রেগুলার অথবা ইরেগুলার হার্ট বিট বিশিষ্ট দুর্বল হৃদপিন্ডের জন্য একটি মূল্যবান ঔষধ, সাথে ভাল্বের সমস্যা থাকুক অথবা নাই থাকুক। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো রোগী শুইতে পারে না (অর্থাৎ শুইলে রোগ মাত্রা বেড়ে যায়)।

Vanadium : সাধারণত বয়স চল্লিশের দিকে আসলে মানুষ নানা রকমের রক্তনালী সংক্রান্ত রোগে বা হৃদরোগে আক্রান্ত হতে শুরু করে। এজন্য এই বয়স থেকে প্রত্যকেরই (নিম্নশক্তিতে বছরে অন্তত একমাস) ভ্যানাডিয়াম খাওয়া উচিত। তাহলে হৃদরোগ ধারেকাছে আসতে পারবে না।




চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


হৃদপিন্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির ড্রপ LN-2

হৃদপিন্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির ড্রপ LN-2



হৃদপিন্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির ড্রপ
NL -2
ক্যাক্টাস গ্রান্ডিফ্লোরাস

রোগের লক্ষণ : হৃদপিন্ডের গঠনগত এবং ক্রিয়ামূলক বিকৃতি : প্রধানত হৃদপিন্ড জনিত মানসিক অসুস্থতা (Cardiac neurosis)  স্নায়বিক উদ্বগ (Nervous perturbations)  হৃদপিন্ডের অনিয়মিত ক্রিয়াকলাপ ও অনিয়মিত হৃদপিন্ডের (Amhythmia)  দ্রুত হৃদস্পদন ( Tyachycarda) হৃদপিন্ডের সম্পীড়ন (Constricions)  হৃদশূল (Angina pectors)  হৃৎপিন্ডে রক্তসঞ্চালক ধবনীর মধ্যে দিয়ে অপর্যাপ্ত রক্ত প্রদাহ (Coronary insufficiencies) , দৃঢ় নাড়ীর গতি (Strong pulse),  বুক ধড়ফড়, হৃদপিণ্ডের উত্তেজনা (Excitations), হৃদপিন্ডের যন্ত্রণা (Anguish) ও উৎপীড়ন, স্বয়ংক্রীয় স্নায়ুতন্ত্র (Autonomic nerboun System)  এর ক্রটিজনিত রক্তনালীর অনিয়ন্ত্রিত সংকোচন ( Vegetaive dystonia) ইত্যাদি করণে ব্যাবহার করা যেতে পারে।


বিশেষ রোগ লক্ষণ : দমবন্ধ হওয়া অনুভুতি, দৃঢ় নাড়ীর গতি, বুকে ভার অনুভুতি, হৃৎশূল (Vegina pectoris)  করোনারি ধমনী সংকীর্ণ হওয়ার করণে হৃদপিন্ডের পেশীতে হঠাৎ অক্সিজেনের অভাব (Stenocardia) হলে ব্যহার করা যাবে।

উপাদান : ক্যাক্টাস গ্র্যান্ডিফ্লোরস ( Cactus Grandifiorsus), Anica, Crategus, Digialis, lgnatia, Kalium phosphoricm, Lauroverasus, Spigelia, Valeriana  এবং অন্যান সহায়ক উপাদান  (হোমিওপ্যাথিক ঔষধ)

সেবনবিধি : রোগের তীব্রতা অনুসারে শুরুতে ১০ থেকে ১৫ ফোঁটা ঔষধ কিছু পানিতে মিশিয়ে ৩ দিনে ৩ থেকে ৬ বার। হৃদপিন্ডের তরুণ রোগ আক্রমণে ১০ থেকে ১৫ ফোঁটা ঔষধ প্রতি ১৫ মিনিট ৩০ মিনিট অন্তর উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : এই ঔষধ কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই। ঔষধ সেবন করার পর কোনরুপ পার্শ্বপ্রতিত্রিয়া দেখা দিলে আপনার চিকিসকের পরামর্শ নিন।

সাবধানতা : শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। অতিরিক্ত ডোজ পরিহার করুন। শুধুমাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেব্য। গর্ভবস্থায় শুধুমাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেব্য। 



চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

টনসিলাইটিস ও প্রদাহ ড্রপ NL-1

টনসিলাইটিস ও প্রদাহ ড্রপ NL-1



টনসিলাইটিস ও প্রদাহ 
NL -1
ফাইটোলাক্কা 

রোগ নির্দেশ : টনসিলাইটিস, প্রদাহ ও অন্যান্য লক্ষনের জন্য

বিশেষ রোগ লক্ষণ : নতুন ও পুরাতন টনসিলাইটস ও অন্যান্য গ্রন্থিও স্থানীয় প্রদাহ, গ্রস্থি প্রদাহ। গলবিল (Pharynx) এর লসিকাবহের প্রদাহ এবং পূঁজ জমা। টনসিল এর এনজাইনা (ব্যথা), টনসিলাইটিস, কানের প্রদাহ (Ottis media), গ্রন্থি প্রদাহ, মম্পস, অন্ডকোষ প্রদাহ (Orchits) ইত্যাদিতে ব্যবহার।

উপাদান : ফাইট্রোলক্কা ডেকান্ড্রা (Phytolacca Decandra), Apis Mellifca, Barium Chloratum, Belladona, Calcarea lodatum, Hepar Sulphur, Kali Bichromicm, Marum Veum, Mercrius Subilmatus, Cottosivus, এবং অন্যান্য সহায়ক উপাদান হোমিওপ্যথিক ঔষধ।


সেবনবিধি : ১০ থেকে ১৫ ফোটা দিনে ৩ থেকে ৪ বার সামান্য পানি সহ অথবা রেজি: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দেশা অনুযায়ী সেব্য। উচ্চ জ্বরসহ তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে শুরুতে ১০ থেকে ১৫ ফোটা ঔষধ কিছু পরিমান পানি মিশিয়ে প্রতি আধা ঘন্টা থেকে ১ ঘন্টা পরপর ১ থেকে দুই ২ দিন।
পুঁজসহ (Purulent tonsillts) এর ক্ষেত্রে একই মাত্র অনুসরণ করা যাবে। অবস্থার উন্নতির পরে, একই ডোজ প্রতি ১ বা ২ ঘন্টা পরপর গ্রহণ করণ। আরোগ্যও পরে ১০ থেকে ১৫ ফোটা করে দিনে ১ থেকে ২ বার আরো প্রায় এক সপ্তাহ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া আছে।

পুরাতন প্রদাহ এর ক্ষেত্রে দিনে ২ থেকে ৩ বার ১০ থেকে ১৫ ফোটা কিছু পরিমান পানি সহ চলবে আরোগ্য না হওয়া পর্যন্ত।

শিশুদের দীর্ঘস্থায়ী গ্রন্থি ফোলার ফলে শরীরের গঠন প্রকৃতি (Constiuton) পরিবর্তন ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৮ ফোটা কিছু পরিমান পনিসহ দিনে একবার করে দীর্ঘতর মেয়াদে সেবন করতে হবে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : এই ঔষধের কোন পার্শ্বপ্রতিত্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই। ঔষধ সেবন করার পর যেকোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।

সাবধানতা : শিশুদের নাগালের বাইওে রাখুন। অতিরিক্ত ডোজ পরিহার করুন। শুধু মাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেব্য। গর্ভবস্থায় শুধুমাত্র রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সব্য। 
পরিবেশনা - ৩০ মিলি বোতল।




                                                

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

স্ট্রোক  বাথরুমেই বেশি হয় কেন?

স্ট্রোক বাথরুমেই বেশি হয় কেন?


স্টোক সাধরণত বথরুমেই বেশি হয় কেন:-

স্টোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়। ইহার কারণ বাথরুমের ঢুকে স্না করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিত নয়। এটি সাধারণ প্রায় মানুষই করে থাকে। এই ভাবে প্রথমে মাথায় জন দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যাওয়া সম্ভবনা থাকে। যাহার ফলে স্টোক করে তার:পর মাটিতে পড়ে যায়।

কানাডার মেপিকেল অ্যাসোসিয়েশন জানালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে স্টোক বা মিনি স্টোকের করণে যে ধরণের ঝঁকি কথা আগে মনে করা হতো প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায় এবং আরো ভয়াবহ হতে পারে। বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, স্নানের সময় স্টোক আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলছে চিকিৎসদের স্নান কারার সময় কিছু নিয়ম মেনে সাবাইকে স্নান করা উচিত।



সছিক নিয়ম মেনে স্নান না করলে হতে পারে মৃত্যু। স্নান করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিত নয়। কারণ মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপ মাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাধরণত কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসদের মতে মাথায় প্রথমেই জল দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বৃদ্ধি পায়। সে সময় বেড়ে স্টোকের ঝুঁকিও । অতিরিক্ত রক্তসঞ্চালনে ফলে রক্তের চাপ বেড়ে মস্তিস্কের ধমনী ছিঁড়ে সাওয়ার সম্ভবনা থাকে।


স্নান করার সঠিক নিয়ম :-
প্রথমে পায়ে পাতা ভেজাতে হবে। তারপর আস্তে আস্তে উপর অংশের কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তার পর মুখে পানি দিয়ে ভেজাতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দিয়ে ভেজাতে হবে।

যাহাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টরণ এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশই এই নিয়ে মেনে চলা উচিত। এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বা এবং আত্নীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে দিন।


চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ :-
আরোগ্য হোমিও হল
প্রতিষ্ঠাতা : মৃত: ডা: আজিজুর রহমান
প্রা: ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)
বি. এস এস, ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা)
ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)
 ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা)
রেজিষ্টার্ড নং - ১৬৯৪২
স্থাপিত - ১৮৬২ ইং
মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।
মোবাইল : ০১৭১৮-১৬৮৯৫৪
রোগী দেখার সময় প্রতিদিন বৈকাল ৪টা হতে রাত্রি ১০টা পর্যন্ত।
  
Mel: arh091083@gmail.com . hafizurrahman2061980@gmail.com