homeopathic (আরোগ্য হোমিও হল)

সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

শনিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২২

 যে খাবার গুলো খেলে পুরষদের সেক্স বাড়বে

যে খাবার গুলো খেলে পুরষদের সেক্স বাড়বে

 যে খাবার গুলো খেলে পুরষদের সেক্স বাড়ে :


 যে খাবার গুলো খেলে পুরষদের সেক্স বাড়ে :

সেক্সুয়াল চাহিদা বৃদ্ধি করার জন্য কোন খাবার নেই। বা ঔষধ নেই। তবে যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার কিছু উপায় রয়েছে।


যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনি নানান রকম ঔষধ সেবন করতে পারেন। ভ্যায়াগ্রার নাম তো নিশ্চয়ই শুনেছেন? এমন আরও অনেক ঔষধ রয়েছে যা পুরুষের যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। তবে সেগুলো অবশ্যই সেবন করতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। অশাধু ক্যানভাসারদের খপ্পরে পড়ে কিংবা হারবাল মেডিকেল সেন্টারের খপ্পরে পড়ে আজেবাজে হারবাল ঔষধ সেবন করতে যাবেন না কখনোই। এতে লাভ তো হবেই না, উল্টো মারাত্মক ক্ষতি হবে স্বাস্থ্যের!


যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখা, বীর্যের মান উন্নয়ন, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করা ইত্যাদির জন্য কিছু প্রাকৃতিক খাবার অবশ্যই আছে। (নিচের জবাবটি দেখুন) ৃ স্বাস্থ্যকর খাওয়া, ভালো জীবন যাপন আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। লাল মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি, ডার্ক চকলেট ইত্যাদি খাবারের সুনাম তো আছেই। সাথে যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য আদর্শ মনে করা হয় ঝিনুককেও। ফলের মাঝে স্ট্রবেরী, কলা, তরমুজ উপকারী। এছাড়াও নানান রকমের বাদাম (কুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম) , দুধ ও চিনি ছাড়া চা এবং রসুন প্রতিদিন সেব করলে যৌন শক্তি বাড়ে ও যৌন ক্ষমতা ভালো থাকে।


শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি পূরণে আমরা প্রতিদিনই অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু সবাই জানি কি কোন ধরনের খাবার আমাদের সেক্স বাড়াতে সক্ষম? সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে। আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন সেক্সের ইচ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। আপনি যৌন মিলনের মুডে আছেন কিনা তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্পর্কে যা আপনার শরীরে সেক্স পাওয়ার বাড়ায় বহুগুণ।


দুধ :

বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।


ঝিনুক :

আপনার যৌনজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা যৌন-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক যৌনজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।


অ্যাসপারাগাস :

আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়াতে চাইলে যেসব প্রাকৃতিক খাবার শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখে সেগুলি খাওয়া উচিত। যৌনতার ক্ষেত্রে সবসময় ফিট থাকতে চাইলে অ্যাসপারাগাস খেতে শুরু করুন।


কলিজা :

অনেকেই কলিজা খেতে একদম পছন্দ করে না। কিন্তু আপনার যৌন জীবনে খাদ্য হিসেবে কলিজার প্রভাব ইতিবাচক। কারণ, কলিজায় প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। আর এই জিঙ্ক শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বেশি পরিমাণে রাখে। যথেষ্ট পরিমাণ জিঙ্ক শরীরে না থাকলে পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসৃত হয় না। পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে যে হরমোন নিঃসৃত হয় তা টেস্টোস্টেরন তৈরি হওয়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া জিঙ্ক এর কারণে আরোমেটেস এনজাইম নিঃসৃত হয়। এই এনজাইমটি অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরোনকে এস্ট্রোজেনে পরিণত হতে সাহায্য করে। এস্ট্রোজেনও আপনার যৌনতার জন্য প্রয়োজনীয় একটি হরমোন।


ডিম :

ডিম সেদ্ধ হোক কিংবা ভাজি, সব ভাবেই ডিম যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম রাখুন। এতে আপনার শরীর শক্তি পাবে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।


রঙিন ফল

যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের মেডিকেল টিমের গবেষণা অনুযায়ী একজন পুরুষের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অন্তত ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকলে তার স্পার্মের কোয়ালিটি উন্নত হয়। আবার টেক্সাসের অ্গ ইউনিভার্সিটির মতে তরমুজ শরীরে যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। তারা যৌন উদ্দীপক ওষুধ ভায়াগ্রার সাথে তরমুজের তুলনা করেছেন।


মিষ্টি আলু :

মিষ্টি আলু শুধু শর্করার ভালো বিকল্পই না, মিষ্টি আলু খুব ভালো ধরনের একটি ‘সেক্স’ ফুড। আপনার শরীর কোনো সবজিতে বিটা-ক্যারোটিন পতা ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত করে। এই ভিটামিন-এ নারীদের যোনি এবং ইউটেরাসের আকার ভালো রাখে। তাছাড়া এটা সেক্স হরমোন তৈরিতেও সহায়তা করে।


কফি :

কফি আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা আপনার যৌনতার মুড ঠিক রাখে।

ডার্ক চকোলেট


ডার্ক চকোলেটে আছে ফেনিলেথ্যালামাইন নামক একটি উপাদান যা শরীরে বাড়তি যৌন উদ্দীপনা তৈরী করে। গবেষণায় জানা গেছে যে ডার্ক চকোলেট খেলে সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণবোধও বেড়ে যায়। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই প্রতিদিন শতকরা ৭০ ভাগ কোকোযুক্ত ডার্ক চকোলেটের ২ ইঞ্চির একটি টুকরো খেয়ে নিন। মাত্র ১০০ ক্যালরী আছে এই আকৃতির একটি টুকরোতে যা আপনার যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।


ট্রাফল (এক ধরনের ছত্রাক) :

ট্রাফলে পুরুষের যৌন হরমোনের মত একধরনের উপাদান থাকে। কিছু কিছু খাবারে ট্রাফলের এই বিশেষ কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। যার ফলে, নারীদের পুরুষের প্রতি লিবিডো বা যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায়। যেমন ম্যাশড পটেটোতে ট্রাফলের ব্যবহার করা হয়।


জয়ফল :

ভারতীয় গবেষকদের মতে, জয়ফল থেকে এক ধরনের কামোদ্দীপক যৌগ নিঃসৃত হয়। সাধারণভাবে এই যৌগটি স্নায়ুর কোষ উদ্দীপিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে আপনার যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। আপনি কফির সাথে মিশিয়ে জয়ফল খেতে পারেন, তাহলে দুইটির কাজ একত্রে পাওয়া সম্ভব।


তৈলাক্ত মাছ

তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড উঐঅ ঙ ঊচঅ শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।


গরুর মাংস :

কলিজার মত গরুর মাংসেও প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই আপনি যৌন জীবনকে আরো আনন্দময় করতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে। এইসব জায়গার মাংসে প্রতি ১০০ গ্রামে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।


অ্যাভোকাডো :

অ্যাভোকাডোকে এর আকৃতির কারণে একে নারী ফল হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। তবে শুধু এর আকৃতিই আকর্ষণীয় না, এতে প্রচুর ভিটামিন বি-সিক্স এবং পটাসিয়াম থাকে। এর ফলে এটা খেলে আপনার যৌন ইচ্ছা এবংযৌন সামর্থ্য বৃদ্ধি পায়। এই ফলের এই নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যটির কারণে একে স্প্যানিশ প্রিস্টরা নিষিদ্ধ করেছিল।


ওটমীল :

ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে। যেসব দানাজাতীয় শশ্যে আবরণ থাকে তাদের মধ্যে এই গুণটি রয়েছে। যেমন গম, চাল, রাই ইত্যাদি। ফাইটোস্ট্রজেন আপনার যৌন জীবনের জন্য খুবই কার্যকরী।


পালং শাক ও অন্যান্য সবজি

পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।


বাদাম ও বিভিন্ন বীজ

কুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদিতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এবং এগুলো শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোন গুলো ঠিক মতো কাজ করার জন্য এই কোলেস্টেরল অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই প্রতিদিন অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। শিমের বীচিতে প্রচুর ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে। এটা আপনার যৌন ইচ্ছা এবং যৌন সামর্থ্য বাড়ায়। জাপানিরা যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর জন্য খাবারে প্রচুর শিমের বীচি ব্যবহার করে থাকে। চীনা বাদামে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। এই জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায় এবং শক্তিশালী শুক্রাণু তৈরি করে। জিঙ্ক কম থাকলে শরীরে শতকরা ৩০ ভাগ কম বীর্য তৈরি হয়। যারা খাদ্যের মাধ্যমে শরীরে কম জিঙ্ক গ্রহণ করে তাদের বীর্য এবং টেস্টোস্টেরনের ঘনত্ব দুটিই কমে যায়। ওটমিল এবং কুমড়ার বীচির মত সূর্যমুখীর বীজ হরমোন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে আপনার যৌন আকাঙ্ক্ষাও বাড়ে। সূর্যমূখীর বীজে যে তেল থাকে তা এই কাজটি করে। কুমড়ার বীচি জিঙ্ক-এর অন্যতম সেরা প্রাকৃতিক উৎস। এই জিঙ্ক টেস্টোস্টেরোনের মাত্রা বাড়ায়। আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে কুমড়ার বীচির কার্যকারিতা অনেক।


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

শুক্রবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২২

 একোনাইট ন্যাপ এর প্রধান প্রধান লক্ষণ

একোনাইট ন্যাপ এর প্রধান প্রধান লক্ষণ

 একোনাইট ন্যাপ এর প্রধান লক্ষণ 




 একোনাইট ন্যাপ এর প্রধান প্রধান লক্ষণ :

যে-কোন রোগই হউক না কেন (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া অমাশয়-নিউমোনিয়া-পেটব্যথা-হাঁপানি-মাথাব্যথা বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি), যদি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথৰ দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট ঔষধটি হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড় তুফান-টর্নেডোর সাথে প্রচণ্ড কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একোনাইটের রোগী রোগের যন্ত্রণায় একেবারে অস্থির হয়ে পড়ে। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। রোগী ভাবে সে এখনই মরে যাবে।

একোনাইট ন্যাপ  গাছ


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

  পুরুষদের ধাতু দুর্বল ও ধ্বজভঙ্গের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

পুরুষদের ধাতু দুর্বল ও ধ্বজভঙ্গের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


 পুরুষদের ধাতু দুর্বল ও ধ্বজভঙ্গের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

রোগ বিবরন : যৌবন কালে অস্বাভাবিক উপায়ে অত্যাধিক শুক্রক্ষয়, হস্তমৈথুন, ঘন ঘন স্বপ্ন দোষ, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস, কোষ্টবদ্ধ, অর্শ, কৃমি প্রভূতি রোগে এই উৎপত্তি। তবে অতিরিক্ত শুক্র ক্ষয়ই ইহার মূল কারন। জননেন্দ্রিয় এতই দুর্বল হইয়া পড়ে যে, শুক্র ধারন ক্ষমতা কমিয়া যায়। বাহ্যে, প্রস্রাবে বসিয়া কোঁথ দিলে শুক্র বাহির হইয়া পড়ে। স্ত্রী লোকের সঙ্গে আলিঙ্গন, স্পর্শ, দর্শন কিংবা মনে মনে ভাবিলেও বীর্যপাত বেড় হয়। ইহাতে জননেন্দ্রিয় ছোট, ও বক্র হইয়া পড়ে। হ্রৎস্পন্দন মাথা ধরা, অকাল বার্ধক্য। ধ্বজভঙ্গ প্রভূতি রোগের আবির্ভাব হয়। তবে স্বরন রাখা উচিত অমিতাচার, হস্তমৈথুন, স্বপ্ন দোষ ইত্যাদি কারনে ধাতু দুর্বল্য রোগ অল্প সময়ে আরোগ্য হয় না। তাই কিছু অধিক দিন ঔষধ ব্যবহার করিতে হয়।



চিকিৎসা----

ক্যালিডিয়াম (Caladium) : বহু দিন পর্যন্ত স্বপ্ন দোষ হইতে হইতে পরিশেষে ধ্বজভঙ্গ, ঘুমের মধ্যে বার বার প্রবল লিঙ্গ উত্থান। ঘুম থেকে জাগিলে লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে। স্ত্রী সহবাসে ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন। সহবাস কালে লিঙ্গ শক্ত হয় না। যদি ও সামান্য হয় অল্পতেই বীর্যপাত হইয়া যায়। এই সব ক্ষেত্রে ইহা অব্যর্থ।

লাইকোপিাডিয়াম (Lycopodium) : হস্তমৈথুন স্বপ্ন দোষ কিংবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাস জনিত ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রী সহবারে ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন, লিঙ্গ শিথিল, ছোট, স্ত্রী লইয়া সোহাগ আলিঙ্গন করিলেও লিঙ্গ উত্থান হয় না। যদিও কিছু হয় পরক্ষনেই শিথিল হইয়া পড়ে। ক্ষনস্থায়ী সহবাস, বৃদ্ধ বয়সে ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় ইহা ব্যবহারে যথেষ্ট উপকার হইয়াছে।

সেলিনিয়ম (Selenium) : এই ঔষধটি শুক্র তারল্য বা ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় সুনামের সহিত ব্যবহার হইতেছে। চলিতে ফিরিতে পায়খানায় বসিয়া কোঁথ দিলে বীর্যপাত হইয়া যায়। অসাড়ে রেতপাত হইয়া রোগী জীর্ণ শীর্ণ দুর্বল হইয়া পড়ে। চোখ, মুখ বসিয়া যায়।

কোনিয়াম  (Conium) : স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যন্ত অধিক কিন্ত সহবাসে অক্ষম। স্ত্রী লোক দেখিলে, কাছে বসিলে, এমনকি মনে মনে ভাবিলেও বীর্যপাত হইয়া যায়। সহবাস কালে যদিও লিঙ্গ উত্থান হয়। সোহাগ আলিঙ্গনের সময় শিথিল হইয়া পড়ে। ইচ্ছা ও হয়, শক্তিও আছে, তবুও যাহারা অধিক দিন কাম রিপু দমন করিয়া রাখে তাহাদের ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় কোনিয়াম অব্যর্থ মহোঔষধ।

এগনাস কাষ্ট (Agnus Castus): অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া কিংবা যাহারা বারংবার প্রমেহ রোগে আক্রান্ত হইয়া ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল থাকা ও সত্বে ও ক্ষমতাহীন। আবার কাহারো সঙ্গম ইচ্ছা থাকেনা। লিঙ্গ শিথিল, ঠান্ডা, আকারে একবারে ছোট, বাঁকা এই ঔষধ তাহাদের জন্য অতি মূল্যবান।

এনাকার্ডিয়াম (Anacardium) : স্মরনশক্তিহীন রোগীদের বাহ্যি প্রস্রাব কালীন অথবা অন্য কোন প্রকারে বীর্যপাত হইয়া ধ্বজভঙ্গ পীড়া হইলে এনাকার্ডিয়াম অব্যর্থ।

এসিড ফস (Acid Phos) : যে সকল যুবক বয়স অপেক্ষা শীঘ্র শীঘ্র বাড়িয়া উঠে। অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরে, স্মৃতি শক্তি-হ্রাস, লিঙ্গ শিথিল, স্ত্রী সহবাসের সময় অতি শীঘ্র বীর্যপাত হইয়া যায়। এসিড ফস তাদের পরম বন্ধু।

কার্বোনিয়ম সালফ (Corbonium Sulph) : জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে বীর্যস্খলন হইয়া ধ্বজভঙ্গ। লিঙ্গ আকারে ছোট স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না। যদিও সামান্য ইচ্ছা হয়, অল্প স্থায়ী মনে কষ্ট।

স্যালিক্স নায়গ্রা (Salix Nig):হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বাহ্যে প্রস্রাবের সময় শুক্রস্খলন জনিত ধাতুর্বল্য স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল, কিন্ত ক্ষমতাহীন রোগীদের উৎকৃষ্ট ঔষধ। সময় সময় কোমরে বেদনার জন্য চলিতে ফিরিতে কষ্ট হয়। অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা দমন করিতে ও ধাতুদুর্বল্যে এই ঔষধ উত্তম কার্যকারী।

ইয়োহিম্বিনাম (Yohimbinum) : ধাতু দুর্বল্য বা ধ্বজভঙ্গ রোগে এই ঔষধ সেবন করিলে অল্প দিনের মধ্যেই রতি শক্তি বৃদ্ধি পায়। অনিচ্ছা সত্ত্বে লিঙ্গ অত্থান ও ঘন ঘন প্রস্রাবের ব্যাধি দূর হয়।

টিটেনিয়ম Titanium): সঙ্গম শক্তির দুর্বলতা বশত স্ত্রী সহবাস কালীন অতি শীঘ্র বীর্যপাত হইয়া গেলে টিটানিয়াম একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।

ইন্ডিয়াম (Indium): স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা কম, ক্ষমতাও কম, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা বশত সহবাসকালের সময় অতি শীঘ্র বীর্যপাত হইয়া যায়। মনে কোন সুখ পায় না।

নুপার লুটিয়া (Nuphar Lut) : কাম উত্তেজক কথায় কিংবা অল্প উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত হইয়া যাহাদের ধ্বজভঙ্গ পীড়া হইয়াছে ও মল ত্যাগ কালীন অসাড়ে শুক্র স্খলন হইয়া, রমন ইচ্ছা কমিয়া গিয়াছে ইহা তাহাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

টার্নেরা (Turnera): ইহা শুক্র বর্ধক ঔষধ। যাহাদের পুরুষত্ব কমিয়া গিয়াছে। লিঙ্গ ভাল ভাবে উত্তেজিত হয় না। অথাৎ ধাতু দুর্বল্য পীড়ায় উক্ত ঔষধ নিয়মিত রূপে কিছু দিন পর সেবন করিলে উৎকৃষ্ট ফল পাওয়া যায়।

এভেনা স্যাট (Avena Sat) : হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতা ও ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় ইহা ব্যবহার করিয়া যথেষ্ট উপকার পাইয়াছি।

উইদানিয়া (Withania) : ধাতু দুর্বল্য বা ধ্বজভঙ্গ পীড়ার উৎকৃষ্ট ঔষধ।

ফসফরাস (Phosphorus) : সুন্দর, লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালাক, তীক্ষ বৃদ্ধি, কোমল মন, সামান্য কারনে মনে ব্যথা। কোল কুঁজো, হাঁটিতে সামান্য নুয়ে চলে এই ধাতু রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ। সঙ্গম ইচ্ছা খুব প্রবল কিন্তু ভালভাবে লিঙ্গ উত্থান হয় না। যদিও হয় সহবাস কালীন লিঙ্গ শিথিল হইয়া পরে। ইত্যাদি লক্ষনে ইহা অমোঘ।

ট্রিবিউলাস (Tribulus) : শরীরে যখন যৌবন আসিতে আরম্ভ করে কামকাতুরা হইয়া নিজ দেহের উপর অত্যচার শুরু স্বপ্ন দোষ বা অন্য কোন অবৈধ ভাবে শুক্রক্ষয় করিয়া জননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতা আংশিক ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় আক্রান্ত হয়। 

মসকাস (Moschus) : বহুমূত্র রোগী অত্যন্ত জীর্ণ হইয়া অকালে বৃদ্ধের মত হইয়া পড়ে, রমন ইচ্ছা প্রবল, কিন্ত ক্ষমতাহীন, লিঙ্গ উত্থান কিছু বীর্যপাত হইয়া যায়। বহুমূত্র রোগী ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় মসকাম একটি উত্তম কার্যকারী ঔষধ।

মেডোরিনাম (Medorihium) : গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া ইনেজেকশন দ্বারা চিকিৎসা করাইয়া গনরিয়া রোগ চাপা দেওয়ার ফলে ধ্বজভঙ্গ পীড়া হইলে প্রথমেই মেডোরিনাম দ্বারা চিকিৎসা আরম্ভ করিয়া পরে লক্ষনে অনুযায়ী অন্য ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা করিলে রোগী আরোগ্য হয়।

আপনি যদি এই রোগে আক্রান্ত হন তাহলে আপনার বিস্তারিত রোগ লক্ষন ম্যাসেজ দিয়ে জানান।


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

শনিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২২

 মুখে ব্রণ থাকলে যে ভুলগুলো করবেন না

মুখে ব্রণ থাকলে যে ভুলগুলো করবেন না

 মুখে ব্রণে যে ভুলগুলো করবেন না

 মুখে ব্রণে যে ভুলগুলো করবেন না

ত্বকের শত্রু হলো ব্রণ। এই শত্রু আপনার ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য একাই একশো! প্রথমে ছোট একটি দানার মতো জন্ম নিয়ে এরপর বড় হয়, সেখানে জমতে পারে পুঁজও। একে ইংরেজিতে বলে অ্যাকনে বা পিম্পল, বাংলা বলা হয় ব্রণ। ব্রণ হলে তা আপনার সৌন্দর্য কমিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি নষ্ট করে আপনার আত্মবিশ্বাসও। 

বয়ঃসন্ধির সময়ে এই সমস্যা বেশি হয়। তবে শুধু এসময়েই নয়, বরং যেকোনো বয়সেই ত্বকে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। হরমোনাল পরিবর্তনের পাশাপাশি অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক, জিনগত কারণ, ইনফেকশন ইত্যাদি নানা কারণে হতে পারে ব্রণে। ব্রণ হলে আমরা অজান্তেই এমনকিছু ভুল করে ফেলি, যেগুলো হতে পারে ভোগান্তির কারণ। তখন সমস্যা না কমে আরও বাড়তে থাকে।




জেনে নিন ব্রণ হলে কোন ভুলগুলো করে থাকে 

ব্রণ গেলে দেওয়া :-

এই অভ্যাস আমাদের বেশিরভাগেরই আছে। মুখে ব্রণ দেখা গেলেই তা গেলে না দেওয়া পর্যন্ত যেন স্বস্তি পাওয়া যায় না! এই স্বভাবের কারণে আরও বেশি সমস্যায় পড়েন। এটি ব্রণের পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিবে। সেইসঙ্গে নখ দিয়ে খোঁটাখুঁটির কারণে হতে পারে ইনফেকশন হতে পারে। তাই ব্রণ হলে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত সময় দিতে হবে।

ব্রণ খোঁটা খুঁটি :-

ব্রণ খোঁটাখুঁটি করার বদ অভ্যাস থাকলে তা বন্ধ করুন। অনেকেই ব্রণ হলে তা খুঁটতে থাকেন। ব্রণ গেলে দেওয়ার মতো এটিও ক্ষতিকর অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা এই কাজ করতে একেবারেই নিষেধ করেন। ব্রণ হলেও তা খোঁটাখুঁটি করা চলবে না। এই অভ্যাস সমস্যা আরও বাড়িয়ে তোলে। তাতে ক্ষতি ছাড়া কোনো উপকার হবে না।

বারবার মুখ পরিষ্কার করা :-

অনেকে মনে করেন, বারবার মুখে সাবান দিয়ে ধৌত বা পরিষ্কার করলেই বুঝি ত্বক বেশি ভালো থাকে! এটি আসলে ঠিক নয়। কারণ বারবার মুখ ধোওয়ার কারণেও ত্বক তার স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারায়তে পারে। শুধু পানি দিয়ে পরিষ্কার করলে ত্বক কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু বেশির ভাগই সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে বারবার মুখ পরিষ্কার করে থাকেন। এটি ব্রণের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

সঠিক ফেসওয়াশ ব্যবহার না করা :-

অনেকে ত্বক ভালো রাখতে ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন। কিন্তু সেটি আসলেই ত্বকের জন্য উপযুক্ত কি না তা জানেন না। মুখ পরিষ্কার রাখতে আপনি যে ফেসওয়াশ ব্যবহার করছেন, সেটি আপনার ত্বকের জন্য মানানসমত কি না তা জেনে নিতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। এতে ব্রণের সমস্যা দুর হবে।

ক্ষতিকর ক্রিম ব্যবহার :-

ত্বকের যত্নে আমরা যে ক্রিম ব্যবহার করি, সেটি কি আসলেই ত্বকের যত্ন নেয়? অনেকেই বিজ্ঞাপন দেখে প্রলোভিত হয়ে ভুল ভাল ক্রিম কিনে এনে ব্যবহার করেন। কিন্তু সেসব ক্রিম ব্রণ কমাতে সাহায্য করে না। এতে সমস্যা আরোও বাড়তে পারে। তাই ক্রিম ব্যবহারের আগে সেটি আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত কি না সেটি খোঁজ নিয়ে জেনে নিতে হবে।


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১

অনিয়মিত ঋতুস্রাবে হোমিওপ্যাথি ঔষধ

অনিয়মিত ঋতুস্রাবে হোমিওপ্যাথি ঔষধ

 অনিয়মিত ঋতুস্রাবে হোমিওপ্যাথি  চিকিৎসা 

অনিয়মিত ঋতুস্রাবে হোমিওপ্যাথি  চিকিৎসা:

ঋতুস্রাব একটি মহিলার জীবনের একটি স্বাস্থ্যকর অভিজ্ঞতা।প্রতিটি বয়স্ক ও যুবতী নারীদের প্রতি ২৮ দিনপর হয়ে থাকে। - দিন সময়ের জন্য ঘনীভূত না হয়ে হবে, এবং রক্তের ক্ষরণ প্রায় এক কাপের এক চতুর্থাংশের মত হওয়া উচিত। একটি মহিলার জন্য, মাসিক চক্র তা সামগ্রিক কল্যাণের একটি ধার্মিক নির্দেশক। কিছু মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয় যা দীর্ঘ বিরতির পর উপস্থিত হয়, চক্রের স্থায়িত্ব অনির্দেশ্য অসঙ্গতিপূর্ণ হয় এবং স্বাভাবিক আঠাশ দিনের চক্র অনুপস্থিত থাকে। কিছু মহিলার মাসিক চক্র সঙ্গে খুব ক্ষুদ্র সমস্যা আছে, যখন অন্যদের প্রতি মাসে অত্যাচার সহ্য করতে হয়। অনিয়মিত মাসগুলি প্রারম্ভিক বয়ঃসন্ধিকালে সাধারণ এবং সাধারণত বিরক্তিকর নয়। ঋতুস্রাবে দুই মাসেরও বেশি সময়ের ব্যবধান হলে নারীদের সতর্ক হওয়া উচিত, কারণ এইগুলি হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা এবং ডিম্বস্ফোটনের সমস্যাগুলির ইঙ্গিত দিতে পারে।

 একটি মহিলার প্রথাগত হরমোনাল চক্রটি বিভিন্ন হরমোনগুলির মধ্যে একটি সূক্ষ্ম ভারসাম্যের উপর নির্ভরশীল। অনেক সম্ভাব্য উদ্দীপক হরমোন ভারসাম্য উদ্দীপিত করে অনিয়মিত মাসিক হতে পারে। যদি কোনোমহিলার ডিম্বাণু উৎপাদন করতে ব্যর্থ হয়, তবে তার ডিম্বাশয় প্রোজেস্টেরন নামে একটি হরমোন তৈরির জন্য কোনো সংকেত পাবে না। প্রোজেস্টেরন এন্ডোমেট্রিয়াম নামক জরায়ুর লাইনকে নিয়ন্ত্রিত করতে অপরিহার্য, যা ঋতুস্রাবের সময় বর্জন করা হয়। প্রোজেস্টেরন ছাড়া, এন্ডোমেট্রিয়াম ক্রমাগত বৃদ্ধি পায় যতক্ষণ না এটি ভাঙ্গতে শুরু করে এবং অনেক বেশি জরায়ুর রক্তপাত হিসেবে বেড়িয়ে যায়। এন্ডোমেট্রিয়ামটি আংশিক ভাবে এবং অন্তঃসংশোধিতভাবেও প্রবাহিত হতে পারে এবং রক্তপাত অনিয়মিত বা দীর্ঘায়িত হয়ে যায়।



অনিয়মিত মাসিকের কারনঃ-

 

বয়ঃসন্ধি।

জন্ম দমনের ওষুধ. স্ট্রট অ্যানোরেক্সিয়া, বুলিমিয়ার কারণে খারাপ আহার আপনার হরমোনকে প্রভাবিত করতে পারে, অত্যধিক ওজন হ্রাস বা বাড়ানো,তীব্র ব্যায়াম,

স্তন্যদুগ্ধ খাওয়ানো, গর্ভাবস্থা নিয়ে উদ্বেগ,রক্তশূন্যতা,মেনোপজ,

এন্ড্রোজেনের (এটি একটি স্টেরয়েড হরমোন যেমন - টেসটোস্টেরন যা পুরুষালী বৈশিষ্ট্যের বিকাশ রক্ষণাবেক্ষণকে নিয়ন্ত্রণ করে) অত্যধিক উৎপাদন করতে পারে।

জরায়ু মধ্যস্ত ফাইব্রয়েড,সিস্ট, পলিপ। পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (এই অবস্থায় ডিম্বাশয় কোনও ডিমের পুরোপুরি পরিপক্ক হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত হরমোন তৈরি করে পারে না, যার ফলে কিছু ফলিকলস সিস্ট হয়ে থেকে যায়, ডিম্বস্ফোটন ঘটে না এবং প্রোজেস্টেরন হরমোন তৈরি হয় না। প্রোজেস্টেরন ছাড়া যেকোনো মহিলার মাসিক চক্র অনিয়মিত বা অনুপস্থিত থাকবে)

এন্ডোমেট্রিয়োসিস (এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে জরায়ুর ভিতরে পাওয়া কোষগুলি বৃদ্ধি পায় ফলে তার জরায়ুর বাইরে আটকে বাঁধার সৃষ্টি করে। এটির ফলে বন্ধ্যাত্ব এবং অনিয়মিত মাসিক হতে পারে)

শ্রোর্ণীর সংক্রমণ,ডিম্বাশয় ক্যান্সার,প্রদাহজনক গর্ভের রোগ,থাইরয়েড রোগ,হৃদরোগ।


অনিয়মিত মাসিকের লক্ষন নিন্মে আলোচনা করা হলো :

 মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্যের অসঙ্গতি, ব্রণ, স্ফীত হওয়া, শক্তির মাত্রা কমা, বেদনাযুক্ত স্তন,

জ্বর,শরীরের ঠান্ডা হয়ে যাওয়া,যৌন ইচ্ছার  পরিবর্তন, বন্ধ্যাত্ব, অবসাদ, অস্টিওপোরোসিস। জরায়ুর ক্যান্সার এন্ডোমেট্রিয়াল হাইপারপ্লাসিয়া (বিলম্বিত ডিম্বস্ফোটনের ফলে অত্যধিক এস্ট্রোজেন উৎপাদনের কারণে জরায়ুর ভিতরের আস্তরণে অত্যধিক কোষ বৃদ্ধি হয়)

অনিয়মিত মাসিকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা : -

 পালসাটিলা : পালসাটিলা প্রতিকার গুলির মধ্যে প্রথম ভাবা হয়েছিল, স্নেহের মধ্যে, যা নারীদের কাছে অদ্ভুত। এটি মূলত নম্রতা, মৃদুতা, নমনীয়তা নারীর প্রকৃতির - এটি ড্রাগের সর্বাধিক চরিত্রগত; এমনকি অশ্রুজল, আরেকটি মেয়েলি বৈশিষ্ট্য, দৃঢ়ভাবে পালসাটিল্লা নির্দেশ করে। তারপরে আমাদের অস্থিরতা, দ্বিধা পরিবর্তন যোগ্যতা রয়েছে, যা অবশ্যই পালসাটিলা এবং কিছু নারীর বৈশিষ্ট্য। রহস্যময় মাসিক যা বিলম্বিত এবং গুরুতর মাসিক কোলকের সাথে আসে এবং চরিত্রগত মেজাজ তার ইঙ্গিত হবে। পালসাটিল্লা পরিমাণে অল্প হওয়া ছাড়াও, খুব দেরী করে প্রকাশ পাওয়ার প্রবণতা সম্পন্ন করে।

কলোফাইলামঃ এটি অনিয়মিত মসিকের চিকিৎসা, গর্ভবতী হতে মুশকিল হলে বা জরায়ুর দুর্বল পেশীর কারণে ধীরে ধীরে সন্তান জন্মের ক্ষেত্রে একটি মূল্যবান প্রতিকার। রোগী ভারী রক্তপাতসহ মাসিক অস্বস্তি এবং শ্রোর্ণী অঞ্চলে, ঊরূ পায়ে ব্যথা অনুভব করে। এই রোগীদের গর্ভাবস্থার উদ্বায়ীতা কারণে অভ্যাসগত গর্ভপাতের অভিযোগ করেন।

সিমিচিফুগা রেসমোসাঃ এই প্রতিকারটি অনিয়মিত এবং যন্ত্রণাদায়ক মাসিকের সাথে শুটিং যন্ত্রণা যা নিতম্ব এবং ঊরূ দিয়ে নিচে যাবে বা প্রসব যন্ত্রণার মত ক্র্যাম্প শ্রোর্ণী অঞ্চলে অনুভুত হয় মহিলারা মাসিক ঋতুস্রাবের আগে অস্থির, ভীত, এবং বিষণ্ণ হয়ে ওঠে। এই মহিলারা শক্তিশালী, গল্পপ্রিয়, বিষণ্ণ, তারা নিজেদেরকে আঘাত করার চেষ্টা করে, এবং বন্ধ থাকা ঘোড়ার গাড়িতে ঘুরে বেড়ানোর ভয় নিয়ে আসন্ন খারাপের স্বপ্ন দেখে।

ল্যাকেসিসঃ- যেসব মহিলাদের শারীরিক এবং মানসিক উভয় আউটলেটের খুব প্রয়োজন সঙ্গে আবেগ প্রবণ তাদের জন্য এই প্রতিকারের পরামর্শ দেওয়া হয়। মাসিক প্রবাহ অনিয়মিত, ভারী এবং উত্তেজনার ত্রাণ আনে। এই রোগীদের সন্দেহ বা ঈর্ষা দৃঢ় অনুভূতি থাকার সঙ্গে খুব স্পষ্টভাষী হয়। কোমর বা ঘাড়ের চারপাশে তাদের নিষেধাত্মক পোশাকের অসহিষ্ণুতা রয়েছে।

লাইকোপডিয়াম :- এই প্রতিকারটি বিলম্বিত মাসিক যার পর দীর্ঘদিন ধরে ভারী প্রবাহ আসে তার জন্য এটি অসামান্য। এই রোগীদের প্রচণ্ড ক্ষুধার সঙ্গে মিষ্টির জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা আছে। তারা পেটের স্ফীত এবং ফাঁপা হবার অভিযোগ করেন, এবং আত্মবিশ্বাসের অভাব সঙ্গে সবসময় একটি চিন্তিত চেহারা থাকে, যদিও তারা তাদের পরিবারের সঙ্গে কর্তৃত্বপ্রি় হতে পারে।

মুরেক্স পারপারিয়াঃ এই প্রতিকার অনিয়মিত মাসিকতা যার সাথে বড় ক্লট এবং প্রজনন অনুভূতি থাকে তাতে বিস্ময়করভাবে কাজ করে। এই রোগীদের খুব দুর্বল লাগে, তারা গর্ভের জন্য খুব সচেতন, এবং মনে হয় যেন শ্রোর্ণীর ব্যথাজনক স্থানে কিছু চাপছে। এই ব্যথার অনুভূতি বসার সময় আরো খারাপ, তাই রোগী সবসময় পা শক্তভাবে জোড়া করে বসে। অংশগুলির সংক্ষিপ্ত স্পর্শ এই মহিলাদের মধ্যে সহিংস যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি করে।

সিকেলি কর্নুটামঃ এটি পাতলা, কোঁকড়ান চামড়ার মহিলাদের অনিয়মিত মাসিকের জন্য একটি দরকারী প্রতিকার। তাদের পুরো দেহটি প্রচণ্ড তাপের অনুভূতি দ্বারা বিস্তৃত এবং তারা জরায়ুতে জ্বলন্ত যন্ত্রণা ভোগ করে। মাসিক হল অনিয়মিত, অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং মাঝে মাঝে পরের ঋতুস্রাবের পর্যন্ত জলজল রক্ত ক্রমাগত ক্ষরণ হয়। তাদের গর্ভাবস্থা তৃতীয় মাসে গর্ভপাত হবার ভয় থাকে।

সিপিয়া: এই প্রতিকারটি ক্লান্ত এবং টেনে আনা এমন মহিলাদের জন্য উপযুক্ত যারা তাদের নিজের পরিবারের সদস্যদের জন্য উদাসীন। তিনি অতিরিক্ত পরিশ্রম করার অনুভূতি রাখেন, যদি দাবি করা হয় তাহলে খিটখিটে এবং ব্যঙ্গজনক হয়ে ওঠে। মাসিক বিলম্বিত হচ্ছে এই অনুভূতিতে যে শ্রোর্ণীর তল দুর্বল, বা জরায়ু পাশে ঝুলে পড়েছে।


অনিয়মিত মাসিকের জন্য স্ব-যত্ন ব্যবস্থা:

 আরাম করুন এবং চাপ কমান, ক্লান্তিকর শারীরিক ব্যায়াম এড়িয়ে চলুন,  কোন খাওয়ার ব্যাধি নির্মূল করুন, প্রচুর পরিমাণে তাজা ফল এবং সবজি দিয়ে একটি সুষম খাদ্য খান।

লবণ এবং ক্যাফিন গ্রহণের পরিমাণ কমান। অতএব, স্বাস্থ্যকর জরায়ুর স্বাভাবিক উপায়ের মর্ম উপলব্ধি করুন, ক্রমে সুস্থ জীবনযাপনে ফিরে আসুন এবং আপনার মাসিক বছর গুলিতে যে পরিবর্তন গুলি ঘটছে তা হ্রাস করুন। আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করতে চান তবে আপনি একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com