homeopathic (আরোগ্য হোমিও হল)

সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১

 মানষিক রোগে হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যথিক ঔষধ

মানষিক রোগে হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যথিক ঔষধ

 মানষিক সমস্যায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ....


 মানষিক রোগে হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যথিক চিকিৎসা

Veratrum Album : একলা থাকতে পারে না, অথচ কারো সাথে বিশেষ কথাও বলে না। বাড়ি থেকে বেরিয়ে লক্ষ্যহীনভাবে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ায়। মাঝে মাঝে দুর্দান্ত হয়ে ওঠে। চিৎকার করে, অভিশাপ দেয়। রোগির মধ্যে জিনিসপত্র কাটবার বা ছিঁড়বার প্রবণতা দেখা দেয়। প্রেম ও ধর্মের বিষয়ে বেশি বকবক করে। রাতের বেলায় উৎপাত বাড়ে। এই ধরনের রোগির ওপর ভিরেট্রাম এলবাম (Veratrum Album) ভালো ফল দেয়।


Arum Metallicum:  রোগি আত্মহত্যার কথা চিন্তা করে, মাঝে মাঝে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। আবার এর সাথে মৃত্যুভয়ও থাকে। মনে করে সে যেন বড় পাপ করেছে। জীবনের ওপর বিতৃষ্ণা। কারো সাথে কথা বলার সময় প্রশ্নের ওপর প্রশ্ন করতে থাকে; উত্তরের অপেক্ষা করে না। তার মতের সামান্য প্রতিবাদ করলেই সে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে। অচেনা মানুষের সাথে মিশতে ভয় পায়। এসব রোগির অনেক ক্ষেত্রে হাই ব্লাড প্রেসার থাকে। অরম মেটালিকাম  (Arum Metallicum) এই লক্ষণ গুলিতে খুব কার্যকর। এই ওষুধে বহু ক্ষেত্রে আত্মহত্যা প্রবণ রোগির মানসিকতা পাল্টে দেওয়া যায়।



Hyoscyamus : রোগি কাজে, অঙ্গভঙ্গিতে এবং কথাবার্তায় অশ্লীল ইতর হয়ে পড়ে। অত্যন্ত বাচাল, কাপড় - চোপড় খুলে ফেলে। জননেন্দ্রিয় বের করে দেখায়। অত্যন্ত হিংসুটে। সন্দেহ করে কেউ যেন তার ক্ষতি করতে সবসময় চেষ্টা করছে। প্রলাপে রোগি ছুটে বাইরে যেতে চায়। বাড়ির জিনিসপত্র বিক্রি করার প্রবণতা। আশেপাশের অনেক মানুষের কাজকর্ম সন্দেহের চোখে দ্যাখে। দাঁত দিয়ে কাপড় কাটে বা হাত দিয়ে কিছু না কিছু খুঁটতে থাকে। এই রোগ লক্ষণে হায়াসায়ামস (Hyoscyamus) দেবেন। বদ্ধ উন্মাদের ক্ষেত্রে হায়াসায়ামস ভালো ফল দেয়।


Argentum Nitricum : লোককে কাছে পেলেই নিজের অসুবিধার কথা বলতে শুরু করে। কথা বলার জন্য সবসময় লোক খুঁজে বেড়ায়। তার একনাগাড় বকবকে লোকে যে বিরক্ত হয়; তা সে বুঝতে পারে না। মাঝে মাঝে ভাবে লোকে তাকে ঠিকমতো বুঝতে পারছে না বা এরা সবাই মহামূর্খ। তাকে যোগ্য মূল্যায়ণ করার মতো মানুষ এ তল্লাটে নেই। রোগিকে বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো বুড়ো দেখতে লাগে। এসব ক্ষেত্রে আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম Argentum Nitricum : দেবেন। লক্ষণ ভেদে অন্যান্য ঔষধ আসতে পারে।


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান (পান্না)

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্ন)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১

পা ফাটার সমস্যা দূর করুণ

পা ফাটার সমস্যা দূর করুণ

পা ফাটার সমস্যা দূর করুণ


শীতের আগমন মানে ত্বকের জন্য দুঃসংবাদ। কারণ এসময় আবহাওয়ার প্রভাবে আমাদের ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। মুখের যত্নে র প্রতি আমরা সবাই কম-বেশি মনোযোগী হলেও খেয়াল থাকে না পায়ের বেলায়। আপনাকে সারাদিন বহন করে নিয়ে চলে যে পা জোড়া, তার প্রতি যতœশীল তো হতেই হবে। 

শীত এলে পা ফাটার সমস্যা প্রায় সবারই হয়ে ‍থাকে। কোমল পা-ও হয়ে পড়ে খসখসে। পা ফাটার কারণে দেখতে তো অসুন্দর লাগেই, এটি অস্বস্তি ও কখনো কখনো যন্ত্রণারও কারণ হতে পারে। পা যেহেতু ধুলোবালির কাছাকাছি বেশি থাকে তাই পা পরিষ্কার রাখাও বেশি জরুরি। আর নয়তো পা ফাটার সমস্যা দেখা দিতে সময় নেবে না। 

শীতের সময়ে পা ফাটার সমস্যায় যদি আপনিও ভুগে থাকে তবে আজই সেদিকে নজর দিন। প্রতিদিনের ছোট ছোট কিছু কাজই আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্ত রাখবে। নিয়ম মেনে যতœ নিতে পারলেই এই শীতেও আপনার পা থাকবে পরিচ্ছন্ন ও কোমল। সেজন্য খুব বেশি সময়ও লাগবে না। মিনিট দুয়েকের কিছু কাজই যথেষ্ট। 



চলুন জেনে নেওয়া যাক-

কোমল হবে পা

প্রতি সন্ধ্যায় বাড়িতে ফেরার পর একটি কাজ করতে হবে। বিশ্রাম নেওয়ার সময় হালকা গরম পানিতে শ্যাম্পু গুলিয়ে পা দু’খানা ভিজিয়ে রাখতে হবে মিনিট বিশেক। এই সময়ে আপনাকে আলাদা কোনো যতœ করতে হবে না। হয়তো টিভি দেখছেন বা গল্পের বই পড়ছেন, একটি বোলে শ্যাম্পু মেশানো পানি নিয়ে তাতে পা ভিজিয়ে রাখলেই হবে। এতে আলাদা করে সময় নষ্ট হবে না। এরপর পা তুলে ঝামাপাথর দিয়ে রুক্ষ অংশ ঘষে পরিষ্কার করে নিন। এরপর ধুয়ে ক্রিম মেখে মোজা পরে নিন। ঘুমের আগে পায়ে ময়েশ্চারাইজার মাখতে ভুলবেন না।


মৃত কোষ পরিষ্কার

পায়ের মৃত কোষ প্রতিদিন পরিষ্কার না করলে সমস্যা। কারণ এগুলো জমতে থাকলে একটা সময় শক্ত খোলসের মতো হয়ে যাবে। তখন তা বিদায় করা মুুশকিল হয়ে যাবে। সেজন্য ব্যবহার করতে পারেন স্ক্রাব। চালের গুঁড়া, মধু, লেবুর রস, দুধের সর দিয়ে ঘরোয়া স্ক্রাব তৈরি করে সেটি পায়ে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর শুকিয়ে গেলে ঘষে ঘষে তুলে নিন। এরপর ধুয়ে ক্রিম লাগিয়ে নিন।


অ্যালোভেরা জেল ও অলিভ অয়েল ব্যবহার

প্রতিবার পা ধোওয়ার পর অ্যালোভেরা জেল ও অলিভ অয়েলের একটি মিশ্রণ তৈরি করে পুরো পায়ে ভালো করে লাগিয়ে নিতে হবে। এতে পা ফাটার ভয় কমবে। সেইসঙ্গে পা হবে কোমল।


ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার

পা ভালো রাখতে সাহায্যকারী আরেকটি উপাদান হলো ভিটামিন ই ক্যাপসুল। সেজন্য কয়েকটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ফুটো করে তেলটুকু ফুটো করে নিন। এরপর সেই তেল পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পায়ে মেখে মোজা পরে নিন। এতে পা তো ফাটবেই না, সেইসঙ্গে থাকবে নরমও।


বাইরে বের হওয়ার আগে

পা ফাটার সমস্যা খুব বেশি হলে বাইরে বের হওয়ার আগে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন প্রতিবার বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই মোজা ও পা ঢাকা জুতা পরে বের হতে হবে। এতে পা ফাটার ভয় অনেকটা কমবে। 


গোসলের পর পায়ের যত্ন

গোসলের পর পায়ের যতেœর দিকেও মন দিতে হবে। প্রতিদিন গোসলের পর পায়ে অবশ্যই ময়েশ্চরাইজার লাগিয়ে নেবেন। আবার বাইরে বের হওয়ার সময় পা ঢাকা জুতা পরার আগে ভালোভাবে ক্রিম মেখে মোজা পরে নিতে হবে। এতে ভালো থাকবে পা।

যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২১

মহিলাদের লিউকোরিয়া বা সাদাস্রাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

মহিলাদের লিউকোরিয়া বা সাদাস্রাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

মহিলাদের লিউকোরিয়া বা সাদাস্রাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা



হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে অত্যন্ত কার্যকরভাবে লিউকোরিয়া (খবঁপড়ৎৎযড়বধ) বা সাদাস্রাবের স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব। আজকের আলোচনায় লিউকোরিয়া বা সাদাস্রাব কি, সাদাস্রাবের কারণ ও লিউকোরিয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত প্রধান কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নাম ও তাদের লক্ষণ নির্দেশিকা দেয়া হয়েছে।


সাদাস্রাব বা শ্বেতপ্রদর কেন বলা হয়?

নারীদের যোনি এবং জরায়ুর শ্লৈষ্মিক আবরণী, অভ্যন্তর ও জরায়ু মুখ থেকে একপ্রকার অনিয়মিত শ্লেষ্মা, রস, পূঁজ প্রভৃতি যে ক্লেদ স্রাব নির্গত হয়, এই স্রাবকে লিউকোরিয়া বা সাদাস্রাব বলে। এটা একটা স্ত্রী যৌন উপসর্গ।


শ্বেতপ্রদর বা সাদাস্রাব প্রথম নিঃসরণের সময় সাদা থাকে, তাই একে শ্বেতপ্রদর বা সাদাস্রাব; ইংরেজিতে খবঁপড়ৎৎযড়বধ (লিউকোরিয়া) বলে। কিন্তু পরে এটা হরিদ্রাভ, সবুজাভ বা মিশ্রিত রংয়ের হয়। অতিরিক্ত শ্বেত কণিকা থাকে বলে একে সাদা দেখায়। এটা অনুত্তেজক হতে পারে, আবার বিদাহী উত্তেজক হতে পারে।



শ্বেতপ্রদর বা সাদাস্রাব (খবঁপড়ৎৎযড়বধ) এর কারণ সমূহ

১। স্ক্রফুলা বা গণ্ডমালা ধাতু এবং শ্লেষ্মা প্রধান ধাতুকে এর পূর্ববর্তী কারণ হিসেবে গণ্য করা হয়।


২। গণোরিয়া বা প্রমেহ রোগ, গণোরিয়া জীবাণু দ্বারা সার্ভিক্স, ভ্যাজাইনা আক্রান্ত হয়।



 

৩। ট্রাইকোমোনাস ভ্যাজাইনালিস নামের জীবাণু দ্বারা ভ্যাজাইনা আক্রান্ত হওয়া, জননযন্ত্রে নানা জীবাণু দূষণের জন্য এটা হতে পারে।


৪। গর্ভস্রাব বা প্রসবের পর জরায়ু দূষিত হওয়া।


৫। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাব ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাব এর প্রধান কারন।


৬। দেহে বা জরায়ুর কোন অসুস্থতা যথা রক্তহীনতা, যক্ষা, ক্রণিক নেফ্রাইটিস, ক্রণিক প্যাসিভ কনজেশসন প্রভৃতি।


৭। ঋতুকালে তলপেটে ঠাণ্ডা লাগানো বা অন্য কোন কারণে জননেন্দ্রিয়ের প্রদাহ।


৮। জরায়ু মুখে বা প্রসব পথে ক্যান্সার। গর্মির ঘা, টিউমার বা অন্য কোনো রোগ হওয়া।


৯। অজীর্ণ, আমাশয়, পুরাতন ম্যালেরিয়া জ্বর, কালাজ্বর, যক্ষা প্রভৃতি পীড়ায় স্বাস্থ্যভঙ্গ হওয়া।


১০। যোনি দ্বারে ক্ষুদ্র কৃমির উপদ্রব।


১১। হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত রতিক্রিয়া, পুনঃ পুনঃ গর্ভধারণ বা পুনঃ পুনঃ গর্ভস্রাব।


শ্বেতপ্রদর বা সাদাস্রাব এর লক্ষণাবলী কি কি?

১। জরায়ু থেকে অনিয়মিত ভাবে সাদা স্রাব বা ডিমের শ্বেতাংশের মতো স্রাব বের হতে থাকে।


২। মাঝে মাঝে তার সঙ্গে লালচে স্রাব বা দুই এক ফোঁটা রক্ত বের হয়।


৩। ইনফেকশন থাকলে যোনির চুলকানি হয়।


৪। প্রস্রাব ঘন ঘন হয় এবং প্রস্রাবে জ্বালা থাকে। মূত্রনালীর প্রদাহ সৃষ্টি হয়।


৫। স্রাব সাধারণতঃ ঋতুর পূর্বে বা পরে প্রকাশ পায়।


৬। কোমরে বেদনা হয়। তলপেট ভারী হয়, রোগিনী ক্রমে ক্রমে দুর্বল হয়ে পড়ে।


৭। ক্ষুধামন্দা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্ল, হৃদস্পন্দন প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দেয়।


৮। মাথাধরা ও মাথাব্যথা থাকে।


৯। যোনি থেকে নির্গত শ্বেতপ্রদর ঝাঁঝালো বা হাজাকর হয়। যেখানে লাগে সে স্থানটি হেজে যায়।


১০। স্রাব অস্বচ্ছ, কটু, যন্ত্রণাদায়ক হয়। যোনি মধ্যে উষ্ণতা এবং সংকোচন বোধ হয়।


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

 যৌন রোগ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সমাধান

যৌন রোগ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সমাধান

যৌন রোগ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সমাধান


যৌন রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অন্ধকারে যেন আলোর  দিশারী  । যৌন  সমস্যা বর্তমানে একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে । এ রোগীর হার দিন দিন বেরেই চলেছে । এই সুযোগে দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে নানা রংবেরংগের পোস্টার সাজিয়ে বিভিন্ন দাওয়া খানা ও চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান । যেখানে চিকিৎসার নামে করা হয় বিভিন্নভাবে প্রতারনা । হতাশা গ্রস্থ যুব সমাজ আরো বেশী হতাশা গ্রস্থ হচ্ছে । এক পর্যায় তারা মনে করে এ রোগের মনে হয় আর চিকিৎসার নেই । অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, যৌনবাহিত রোগ( সিফিলিস, গনোরিয়া).রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ।


এছাড়াও ডায়াবেটিস, দুশ্চিন্তা,টেনশন, অবসাদ, ও অ-পুষ্টি, যৌনরোগ বা এইডস ভীতি ।  সেক্স-এডুকেশের অভাব, বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ । নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন, মানসিক ও শারীরিক সম্যসা। ইত্যাদি কারণে এ রোগ বা সমস্যা  হতে পারে । এ সমস্যা যে কোন বয়সেই হতে পারে, সে ক্ষেএে লজ্জা, অবহেলা, আজ কাল, না করে জটিল হওয়ার পূর্বেই দ্রুত চিকিৎসা নেয়া আবশ্যক। সমস্যার সহজ সমাধান হল সময় নিয়ে  হোমিওচিকিতসা গ্রহন করা । হোমিও ঔষধ পাশাপাশি কাউনসিলিং এর সাহায্যে, পুরুষত্বহীনতা বা যৌনরোগের সহজ এবং স্বল্প খরচে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভাবে শতভাগ আরোগ্য করে। অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা, যৌনকর্মে ‍অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে তারও চমৎকার চিকিৎসা আছে। হোমিও ঔষধের কোনো বিরূপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। তাই লজ্জা ও জড়তা  ফেলে খোলা মনে ডাঃ এর সাথে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর সফল চিকিৎসাও পাবেন ।



পুরুষত্বহীনতা কি?

ইহা পুরুষের যৌনকার্যে  অক্ষমতাকে বুঝায়।


শ্রেণীবিভাগঃ

সাধারণত পুরুষত্বহীনতাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

১। ইরেকশন ফেইলিউরঃ পুরুষের লিঙ্গের উথ্বানে ব্যার্থতা।

২।পোনিট্রেশন ফেলিউরঃ লিঙ্গের যৌনিদ্বার ছেদনে ব্যার্থতা বা অক্ষমতা।

৩।প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনঃ সহবাসে দ্রুত বীর্যপাত তথা স্বায়ীত্বের অভাব।


যৌন রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু ঔষধের তালিকা নিম্নে আলোচনা করা হল :


Lycopodium clavatum :

লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়।  এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই । অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি ইত্যাদি।


Agnus Castus:

সাধারণত গনোরিয়া রোগের পরে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ ছোট এবং নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।


Caladium seguinum:

যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীর্য নির্গত হয় না বা যাদের বীর্য তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় ।বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুবর্ল হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য কার্যকরী।


Origanum marjorana:

ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।


Selenium:

যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।



যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীর্য নির্গত হয় না বা যাদের বীর্য তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় ।বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুবর্ল হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য কার্যকরী।


Caladium seguinum:

ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।


Origanum marjorana:

ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।


Salix nigra: 

মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন । এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে।


Sabal serrulata:

 সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে ।  ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।


Staphisagria:

পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।




Conium:

স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম।সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।


Calcarea Carb:

ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।


Natrum carbonicum:

যে সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই) । অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয় (অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়)।  তবে নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।


Nux Vomica:

নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ । বিশেষত যারা শীতকাতর, যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে ।  শারীরিক পরিশ্রম কম করে, মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি ইত্যাদি।


যৌন রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন এবং সুস্থ থাকুন ।  ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়া ঔষধ খাবেন না। 


যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১

লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা করাই হোমিওপ্যাথির মূল ভিত্তি

লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা করাই হোমিওপ্যাথির মূল ভিত্তি

লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা করাই হোমিওপ্যাথির মূল ভিত্তি


 



যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান (পান্না)

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্ন)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com





হৃদরোগ থেকে বাঁচতে  ১০ খবার বর্জ ন করুন

হৃদরোগ থেকে বাঁচতে ১০ খবার বর্জ ন করুন

হৃদরোগ থেকে বাঁচতে  ১০ খবার বর্জন করুন

 

যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

 রোটা ভাইরাস ও ডায়রিয়া লক্ষণ

রোটা ভাইরাস ও ডায়রিয়া লক্ষণ

 রোটা ভাইরাস ও ডায়রিয়া লক্ষণ




যোগাযোগ -

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com