গলায় খাবার আটকালে কি করবেন
ডিসফেজিয়া (Dysphagia) বা গলায় খাবার আটকালে কি করার দরকার এবং এর সমধান জেনে রাখা দরকার। ডিসফেজিয়া এর মুল এবং মুখ্য লক্ষণ হল খেতে কিংবা পান করতে গিয়ে সমস্যায় পড়া, গলায় খাবার কিংবা পানি আটকে যাওয়া । তবে এছাড়াও আরও বেশ কিছু লক্ষণ আছে যে গুলো দেখে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন আপনার ফিসফ্যাগিয়া আছে কিনা। মুখ গহŸর, গলবিল, খাদ্যনালীও গ্যাস্টোসোফেজিয়া বলে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় কোন ব্যাক্তি খাদ্য বা পানীয় গ্রাস করতে অর্থাৎ খাবার গিলতে যদি সমস্যা হয় তাবে তাকে ডিসফেজিয়া বলে। বিভিন্ন রোগ বা অসুস্থার পরিমাণে ডিসফেজিয়া তৈরি হতে পারে।
ডিসফেজিয়ার লক্ষণ নিন্মে দেওয়া হলো :
১/ খাবার গিলতে না পারা
২/ কম্পন অনুভব করা
৩/ গলা কর্কশ হয়ে যাওয়া
৪/ অস্বাভাবিক ওজন কমে যাওয়া
৫/ খাবার খুব ছোট টুকরো না হলে না খেতে পারা
৭/ হৃদপিন্ডের জ¦ালাপোরা করা
৮/ খাবার গেলার সময় কফ কিংবা অন্যকিছুতে কন্ঠবোধ হয়ে আসা ইত্যাদি।
ডিসফেজিয়ার কারণ :
যে কোন সমস্যার পেছনেই কোন না কোন কারণ থাকে। ডিসফেজিয়া হবার কিছু কারণ আছে। তবে সে গুলোকে একদম নির্দিষ্ট করে নির্ধারণ করা যায় না। ডিসফেজিয়া নানা রকম হতে পারে। আর এই রহমভেদের উপর নির্ভও করে সেগুলোর বিভিন্ন কারণও থাকতে পারে।
অনেকেই ডিসফেজিয়া এবং অডিনোফাগিয়াকে এক করে ফেলেন। তাদের জন্য দুটোকেই এক মনে হয়। কিন্ত বাস্তবে ইহা দুটো একেবারেই ভিন্ন দুই বিষয়। ডিসফেজিয়া মানে শুধুই খাবার সময় কিংবা পানি পান করার সময় সমস্যা বোধ করা। অন্যদিকে অডিনোফাগিয়া তৈরি হয় যখন খাবার কিংবা পানি গ্রহণের সময় ব্যথা অনুভব হয়। এই দুটো সমস্যা অনেকের একই সাথে হতে পারে। যার গলায় খাবার আটকে যাওয়ার সমস্যা আছে তার যে ব্যথা থাকতেই হবে এমনটা কিন্ত নয়। তবে বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ডিসফেজিয়া এবং অডিনোফাগিয়া একসাথেই হয়ে থাকে। যতি খাবার গলায় আটেকে যায় তবে তারা তারি হাসপালে ব্যবস্থা করবেন।
চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ :
আরোগ্য হোমিও হল
প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান
ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)
বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)
ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)
ডিএইচ এমএস (ঢাকা)
রেজি নং- ১৬৯৪২
স্থাপিত -১৯৬২
মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।
মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪
arh091083@gmail.com
hafizurrahman2061980@gmail.com
0 coment rios: