homeopathic (আরোগ্য হোমিও হল)

সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X



ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X

Uranium Nitricum 3X

ক্যাটাগিরি : উইলমার শোয়াব ইন্ডিয়া।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী : সম্পন্ন জারমানী হোমিওপ্যাথিক ফার্মোকোপিয়া অনুযায়ী প্রস্তুত।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধের কার্যকারিতা :– ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম সাধারণত প্রস্রাবের মোট পরিমাণ এবং নির্দিষ্ট মাধ্যাকর্ষণ বাড়ায় ও শ্লেষ্মা নিঃসরণ তৈরি করতে সাহায্য করে।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকামের ৩X ঔষধের লক্ষণ :- অত্যধিক তৃষ্ণ, ধমনী উত্তেজনা, প্রচন্ড ক্ষুধা ও তৃষ্ণা, ক্ষয়, দুর্বলতা এবং শরীরের উপর ফোলা, প্রস্রাব বৃদ্ধি, বেদনাদায়ক প্রস্রাব, ঘন ঘন প্রস্রাব, রাতে প্রচুর প্রস্রাব হয়, ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সেবনে প্রস্রাবের তীব্রতা কমায়। এছাড়াও ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সেবনে প্রস্রাব করার সময় মুত্রথলিতে জ্বালা, মূত্রনালীতে জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণ করে। ইহা ছাড়া হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ মেটেরিয়া মেডিকা অনুসরণ করে লক্ষণ অনুযাীয় অন্যান্য রোগে ব্যবহার করে থাকেন।


ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধ সেবন বিধি : ট্যাবলেটগুলি মুখে রাখুন এবং তাদের জিহ্বার নীচে দ্রবীভূত করতে দিন। প্রাপ্তবয়স্করা ও কিশোর-কিশোরীরা (১২ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী) ২টি ট্যাবলেট, প্রতিদিন সাকাল- রাত (দুইবার) অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ। দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুই বার সেবন করতে হবে। লক্ষণগুলির উন্নতির সাথে সাথে ডোজ কম করুন। যদি ঔষধ সেবন করেও উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :- অ্যালোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক বা অন্যান্য ঔষধ থাকলেও হোমিওপ্যাথিক ট্যাবলেটগুলি সেবন করা নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অন্যান্য ওষুধের ক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। এটি নিরাপদ এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধের সতর্কতা : আপনি যখন ওষুধ খান তখন খাবারের ১৫ মিনিট আগে বা ১৫ মিনিটের পরে ঔষধ খাওয়া উত্তম।

বিষেশ দ্রষ্টব্য : গর্ভবতী বা বুকের দুধ বাচ্চা থাকলে ঔষধ খাওয়ার আগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে পরামর্শে সেবন করুন। তবে যে কোন ঔষধ নিজে খাওয়া ঠিক নয়। এতে করে শারীরিক ও মানুষিক ক্ষতি হতে পারে। সব সময় একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুণ।

বাধা নিষেধ : ওষুধ খাওয়ার সময় তামাক খাওয়া বা অ্যালকোহল পান করা ঠিক নয়।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৩X ঔষধ সংরক্ষণ : আলো-বাতাস, সুগন্ধ-দগন্ধ থেকে দুরে শীতল ও শুস্কস্থানে, শিশুদের নাগাল এর বাইরে রাখুন।

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৪X

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৪X


                                                               ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ৪X

Uranium Nitricum 4X

ক্যাটাগিরি : উইলমার শোয়াব ইন্ডিয়া।

Uranium Nitricum 4X  ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী : সম্পন্ন জারমানী হোমিওপ্যাথিক ফার্মোকোপিয়া অনুযায়ী প্রস্তুত।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধের  কার্যকারিতা :-  ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম সাধারণত প্রস্রাবের মোট পরিমাণ এবং নির্দিষ্ট মাধ্যাকর্ষণ বাড়ায় ও শ্লেষ্মা নিঃসরণ তৈরি করতে সাহায্য করে।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকামের সাধারণ লক্ষণ :- অত্যধিক তৃষ্ণা এই ওষুধের দ্বারা কার্যকরীভাবে উপশম করে। ধমনী উত্তেজনা, প্রচন্ড ক্ষুধা ও তৃষ্ণা, ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ক্ষয়, দুর্বলতা এবং শরীরের উপর ফোলা, প্রস্রাব বৃদ্ধি, বেদনাদায়ক প্রস্রাব, ঘন ঘন প্রস্রাব, রাতে প্রচুর প্রস্রাব হয়, ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সেবনে প্রস্রাবের তীব্রতা কমায়। এছাড়াও ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সেবনে প্রস্রাব করার সময় মুত্রথলিতে জ্বালা, মূত্রনালীতে জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণ করে। ইহা ছাড়া হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ মেটেরিয়া মেডিকা অনুসরণ করে লক্ষণ অনুযাীয় অন্যান্য রোগে ব্যবহার করে থাকেন।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সেবন বিধি : ট্যাবলেটগুলি মুখে রাখুন এবং তাদের জিহ্বার নীচে দ্রবীভূত করতে দিন। প্রাপ্তবয়স্করা ও কিশোর-কিশোরীরা (১২ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী) ২টি ট্যাবলেট, প্রতিদিন সাকাল- রাত (দুইবার) অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ। দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুই বার সেবন করতে হবে। লক্ষণগুলির উন্নতির সাথে সাথে ডোজ কম করুন। যদি ঔষধ সেবন করেও উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :-   অ্যালোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক বা অন্যান্য ঔষধ থাকলেও হোমিওপ্যাথিক ট্যাবলেটগুলি সেবন করা নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অন্যান্য ওষুধের ক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। এটি নিরাপদ এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধের সতর্কতা : আপনি যখন ওষুধ খান তখন খাবারের ১৫ মিনিট আগে বা ১৫ মিনিটের পরে ঔষধ খাওয়া উত্তম।

বিষেশ দ্রষ্টব্য : গর্ভবতী বা বুকের দুধ বাচ্চা থাকলে ঔষধ খাওয়ার আগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে পরামর্শে সেবন করুন। তবে যে কোন ঔষধ নিজে খাওয়া ঠিক নয়। এতে করে শারীরিক ও মানুষিক ক্ষতি হতে পারে। সব সময় একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুণ।

বাধা নিষেধ : ওষুধ খাওয়ার সময় তামাক খাওয়া বা অ্যালকোহল পান করা ঠিক নয়।

ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম ঔষধ সংরক্ষণ : আলো-বাতাস, সুগন্ধ-দগন্ধ থেকে দুরে শীতল ও শুস্কস্থানে, শিশুদের নাগাল এর বাইরে রাখুন।

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৬X

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৬X


                                                             জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৬X

Zincum Valerianicum 6X

ক্যাটাগিরি : উইলমার শোয়াব ইন্ডিয়া।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী : সম্পন্ন জারমানী হোমিওপ্যাথিক ফার্মোকোপিয়া অনুযায়ী প্রস্তুত।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর কার্যকারিতা : নিউরালজিয়া, বুকের ব্যথার উদ্বেগ এবং অন্যান্য বেদনাদায়ক স্নেহের প্রতিকার করে, বিশেষ করে ডিম্বাশয়ের স্নেহের ক্ষেত্রে। বিশেষ করে জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবনে শিশুদের নিদ্রাহীনতা দূর হয়, জরায়ু রোগের পুরাতন কেস পুনরুদ্ধার করে।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সাধারণ লক্ষণ : ডিম্বাশয়ে ব্যথা, আক্রান্ত দিকের অঙ্গ নিচে অঙ্কুর, নিস্তেজ মাথাব্যথা এবং ঘাড়ের পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া থেকেউপশম করে। নীচের প্রান্তের ক্র্যাম্প উপশম হয়, বুকে, পায়ূ অঞ্চলে চাপ অনুভূত হয়। হাতের অবিরাম গতি অভিযোগে স্বস্তি দেয়।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবন বিধি : ট্যাবলেটগুলি মুখে রাখুন এবং তাদের জিহ্বার নীচে দ্রবীভূত করতে দিন। প্রাপ্তবয়স্করা ও কিশোর-কিশোরীরা (১২ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী) ২টি ট্যাবলেট, প্রতিদিন সাকাল- রাত (দুইবার) অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ। দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুই বার সেবন করতে হবে। লক্ষণগুলির উন্নতির সাথে সাথে ডোজ কম করুন। যদি ঔষধ সেবন করেও উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :
অ্যালোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক বা অন্যান্য ঔষধ থাকলেও হোমিওপ্যাথিক ট্যাবলেটগুলি সেবন করা নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অন্যান্য ওষুধের ক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। এটি নিরাপদ এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সতর্কতা : আপনি যখন ওষুধ খান তখন খাবারের ১৫ মিনিট আগে বা ১৫ মিনিটের পরে ঔষধ খাওয়া উত্তম।

বিষেশ দ্রষ্টব্য : গর্ভবতী বা বুকের দুধ বাচ্চা থাকলে ঔষধ খাওয়ার আগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে পরামর্শে সেবন করুন। তবে যে কোন ঔষধ নিজে খাওয়া ঠিক নয়। এতে করে শারীরিক ও মানুষিক ক্ষতি হতে পারে। সব সময় একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুণ।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সংরক্ষণ : আলো-বাতাস, সুগন্ধ-দগন্ধ থেকে দুরে শীতল ও শুস্কস্থানে, শিশুদের নাগাল এর বাইরে রাখুন।

বাধা নিষেধ : ওষুধ খাওয়ার সময় তামাক খাওয়া বা অ্যালকোহল পান করা ঠিক নয়।

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com


জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৩X

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৩X


                                                            জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ৩X

Zincum Valerianicum 3X

ক্যাটাগিরি : উইলমার শোয়াব ইন্ডিয়া
জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী : সম্পন্ন জারমানী হোমিওপ্যাথিক ফার্মোকোপিয়া অনুযায়ী প্রস্তুত।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর কার্যকারিতা : নিউরালজিয়া, বুকের ব্যথার উদ্বেগ এবং অন্যান্য বেদনাদায়ক স্নেহের প্রতিকার করে, বিশেষ করে ডিম্বাশয়ের স্নেহের ক্ষেত্রে। বিশেষ করে জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবনে শিশুদের নিদ্রাহীনতা দূর হয়, জরায়ু রোগের পুরাতন কেস পুনরুদ্ধার করে।


জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সাধারণ লক্ষণ : ডিম্বাশয়ে ব্যথা, আক্রান্ত দিকের অঙ্গ নিচে অঙ্কুর, নিস্তেজ মাথাব্যথা এবং ঘাড়ের পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া  থেকেউপশম করে। নীচের প্রান্তের ক্র্যাম্প উপশম হয়, বুকে, পায়ূ অঞ্চলে চাপ অনুভূত হয়। হাতের অবিরাম গতি অভিযোগে স্বস্তি দেয়।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :
অ্যালোপ্যাথি অথবা আয়ুর্বেদিক বা অন্যান্য ঔষধ থাকলেও হোমিওপ্যাথিক ট্যাবলেটগুলি সেবন করা নিরাপদ। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি অন্যান্য ওষুধের ক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। এটি নিরাপদ এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ সেবন বিধি : ট্যাবলেটগুলি মুখে রাখুন এবং তাদের জিহ্বার নীচে দ্রবীভূত করতে দিন। প্রাপ্তবয়স্করা ও কিশোর-কিশোরীরা (১২ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী) ২টি ট্যাবলেট, প্রতিদিন সাকাল- রাত (দুইবার) অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুণ।

দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুই বার সেবন করতে হবে। লক্ষণগুলির উন্নতির সাথে সাথে ডোজ কম করুন। যদি ঔষধ সেবন করেও উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।


জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম এর সতর্কতা : আপনি যখন ওষুধ খান তখন খাবারের ১৫ মিনিট আগে বা ১৫ মিনিটের পরে ঔষধ খাওয়া উত্তম।

বিষেশ দ্রষ্টব্য : গর্ভবতী বা বুকের দুধ বাচ্চা থাকলে ঔষধ খাওয়ার আগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে পরামর্শে সেবন করুন। তবে যে কোন ঔষধ নিজে খাওয়া ঠিক নয়। এতে করে শারীরিক ও মানুষিক ক্ষতি হতে পারে। সব সময় একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুণ।

বাধা নিষেধ :  ওষুধ খাওয়ার সময় তামাক খাওয়া বা অ্যালকোহল পান করা ঠিক নয়।

জিঙ্কাম ভ্যালেরিয়ানিকাম ঔষধ  সংরক্ষণ : আলো-বাতাস, সুগন্ধ-দগন্ধ থেকে দুরে শীতল ও শুস্কস্থানে, শিশুদের নাগাল এর বাইরে রাখুন।

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বিএসএস, ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডিএইচ এমএস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

arh091083@gmail.com 

hafizurrahman2061980@gmail.com

শনিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৩

পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের কারণ, সমাধান ও চিকিৎসা

পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের কারণ, সমাধান ও চিকিৎসা

পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত কারণ ও চিকিৎসা :
দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা : -

আরোগ্য হোমিও হলে আপনাকে স্বাগতম। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে একটি গোপন বিষয় নিয় আলোচনা করবো আর সেটা হলো একটি গোপন বিষয়ে আলেচনা করবো সেটা হলো কি ভাবে বীর্যপাতে সমস্যা সমাধান করা যায়। যৌন সমস্যা গুলো মূলত অত্যান্ত গোপন কেউ কারও কাছে প্রকাশ করতে চায় না। এমনকি চিকিৎসকের কাছে ও সহজে বলতে চায়না। মনে রাখতে হবে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা একটি কমন সমস্যা হলেও জীবনে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।  সে জন্য আপনাকে বলতে চাই চিকিকিৎসকের কাছে লজ্জা করবেনা। আপনি লজ্জা না করে চিকিৎসকে অবশ্যই বলতে হবে। মনে রাখতে হবে চিকিৎসক আপনার শত্রু না রোগ আপনার শত্রু তাই চিকিৎসকের কাছে গোপন না করে সব খুলে বলবেন। আপনি যদি আপনার রোগ নিয়ে বসে থাকেন তা হলে নানা জটিল থেকে আরও জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। সংসার জীবনে নেমে আসতে পারে অশান্তি।

আজ অমি এখানে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত সমস্য নিয়ে আলোচনা করবো। এটি মুলত এককথায় বলা যায় একটি রোগ। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাহলে কথা আর না বাড়িয়ে চলুন মুল আলোচনায়  ফিরে যায়।

পুরুষের দ্রুত বীর্য়পতকে ইংরেজী ভাষায় বলা হয় প্রি- ম্যাচিউর ইনজাকুলেশেন। স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস বা যৌন মিলনের সময় কোনো পুরুষের যদি খুব তাড়াতিড়ি (অথাৎ স্ত্রীর আগে) বীপাত হয়ে যায় তাহলে তাকে বলা হয় দ্রুত বীর্যপাত বা প্রি-ম্যাচিউর ইজানুলেশন বলা হয়। হতে পারে সেটা সহবাস বা মিলন শুরুর আগেই হয়ে গেল অথবা সহবাব শুরুর ১/২ মিনিটেন মধ্যে বীর্যপাত হয়ে গেল। একটু কঠিন ভাবে যদি বলা যায় তাহা হলে এ ভাবে বলা হবে যে স্ত্রী কিংবা সঙ্গিনীর ইচ্ছার আগেই যদি বীর্যপাত ঘটে সেটাই দ্রুত বীর্যপাত বলা যেতে পারে। অর্থাৎ আপনার মন চাচ্ছে আরও ১০ মিনিট আপনি আরও আলিঙ্গন করবেন কিন্ত ১০ মিটিটে তো দুরের কথা ১/২ মিনিটেই বীর্যপাত হয়ে গেল । অথবা আপনার স্ত্রী চাচ্ছে আপনি আরও কিছুক্ষণ অলিঙ্গন করতে থাকুন কিন্ত তা পরছেনা সেটাও দ্রুত বীর্যপাতে মধ্যে পরে।
সহবাসের শুরু একটু পরেই যদি বীর্যপাত ঘটে যায় তবেই সেটা প্রি ম্যাচিউর ইজাকুলেশান বা দ্রুত বীর্যপত বলা হয়। আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে না পারেন তবেই সেটা আপনার সমস্যা হিসাবে বিবেচিত হবে।

আপনার বিভিন্ন পরিসংখ্যনে উঠে এসেছে যে, প্রতি তিনজন পুরুষের মধ্যে একজন এই দ্রুত বীর্যপাত সমস্যায় ভোগেন। পূর্বে ধারণা করা হতো যে এটা মানসিক সমস্যার কারণে এই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে থাকে। কিন্ত যত দিন যাচ্ছে চিকিৎসা বিজ্ঞান উন্নত থেকে আরও উন্নত হচ্ছে। চিকিৎসা বিজ্ঞান বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত সমস্যাটি নিয়েও গবেষণার অন্ত নেই।

চিকিৎসকদের মতে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যাটি জন্য শুধু মানসিক কারণই মূখ্য বিষয় নয়, এক্ষেত্রে শারীরিক বিভিন্ন বিষয় গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। আপনি জনলে অবাক হতে পারেন যে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীতার সম্পর্ক গভীর  ভাবে জরিয়ে আছে।

বর্তমানে অনেক চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। বিভিন্ন প্রকারের ঔষধ, মনস্তত্বিবক, কাউন্সেলিং, যৌন পদ্ধিতি, যৌন শিক্ষা ইত্যাদি। ঠিক মতো এগুলো গ্রহণ করলে এবং নিয়ম মেনে চললে যৌন সংক্রান্ত এই সমস্যা আপনার সমাধান হয়ে যাবে। যৌন জীবন ধীরে ধীরে হয়ে মধুর ও আরও  আনান্দময়।

পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের লক্ষণ :
স্ত্রী সহবাস করার সময় একজন পুরুষ তার স্ত্রীকে আলিঙ্গন করতে থাকবে সে বিষয়ে নিদিষ্ট কোনো মাপকাঠি নেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট করে তেমন কিছু বলা হয়নি। তার পরেও এই ভাবে বলা যায় যে সহবাস কার্য শুরু আগে বা শুরু করার সাথে সাথেই যদি পুরুষটির বীর্যপাত হয়ে যায় কিংবা ১/২ মিনিটের মধ্যে যদি বীর্যপাত হয়ে যায় তাহা হলে সেটা অবশ্য দ্রুত বীর্যপাত হিসাবে গণ্য হবে। আর এ সমস্যাটা সব ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। কেউ যদি সেক্স ডল ব্যবহার করে অথবা হস্তুমৈথুন করে তখনও দেখা যবে যে খুব বা ১/২ মিনিটে মধ্যেই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যাচ্ছে।

দ্রুত বীর্যপাতকে মুলত দুই ভাগে ভাগ করা যায় যাথা :-
(ক) দ্রুত বীর্যপাত অথবা প্রাইমারী প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশান।
(খ) দ্রুত বীর্যপাত অথবা সেকেন্ডারী প্র-ম্যাচিউর ইজাকুলেশান।

(১) প্রাইমারী প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশান : প্রাইমারী প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশান হলে আপনি সহবাস অথবা আলিঙ্গন শুরু করা মাত্রই বীর্যপাত হয়ে যায়।

(২) সেকেন্ডারী প্র-ম্যাচিউর ইজাকুলেশান : সেকেন্ডারী ইজাকুলেশান হলো বর্তমানে অপনার দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে কিন্ত এর আগে হয়তো বা হয়নি। অর্থাৎ যৌন জীবনে প্রথমদিকে সুখে ছিল এবং তৃপ্তিদায়ক ছিল কিন্ত বর্তমানে আপনার আর সেটা নেই। সেই তৃপ্তি নেই করণ সহবাস করতে গেলেই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যাচ্ছে।

দ্রুত বীর্যপাতের কারণ :-
এটা আসলে কমপি-টলি হঠাৎ করে কারও পক্ষেই বলা সম্ভব নায়। করণ দ্রুত বীর্যপাতের অনেক গুলো কারণ থাকতে পারে। যেমন - মানসিক কারণ এবং জৈবিক কারণ ও অন্যান্য কারণগুলো সাথে জড়িত আছে।

মানসিক কারণ :-
জীবনের শুরুর দিকে আপনি যদি যৌন অভিজ্ঞতার সাথে জড়িত থাকেন যা পরবর্তী জীবনে অথবা বিবাহিত জীবনে সেটা পরিবর্তন করা দুরুহ ব্যাপার হতে পারে সেটা হস্তমৈথুন কিংবা চুরি করে গোপনে কোন নারী সঙ্গে আলিঙ্গন করেছেন। কারণ তখন তো আপনি খুব ভয় করে যৌন মিলন করেছেন। আর যতো তাড়াতাড়ি আপনার বীর্য বের হয়ে যাবে সেটাই আপনার জন্য মঙ্গল মনে করেছেন যেনো কেউ না দেখে অথবা না জানে। এই ব্যাপারটি আপনার পরবর্তী জীবনে অর্থাৎ বিবাহিত জীবনে বড় ধরণে প্রভাব পড়তে পারে। বিবাহিত জীবনে আপানার মাঝে আর কোনো ভয় কাজ করে না। আপনি যদি সারা রাত ধরে আপনার স্ত্রীর সাথে আলিঙ্গন করেন কথান কারও কিছু বলার নাই বা দেখার কেউ নাই।

এখানে আরও একটি বিষয়ে বলে রাখা ভালো যে, অপরাধ রোধ বিষয়টির আপনার যৌন জীবনে প্রভাব পড়তে পারে। যেমন - আপনি প্রাপ্ত বয়সে অথবা যৌন জীবনের শুরুতে এমন কারও সাথে যৌন মিলন করেছেন যেটা আপনার  মোটেই ঠিক হয়নি। আপনি নিজেকে ভুল বুঝতে পেরে অপরাধী মনে করছেন। হতে পারে সেই নারী অসহায় কিংবা তার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে যৌন মিলন করছেন। এই ব্যাপারটি পরবর্তী জীবনে দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে বড় ধরণের প্রভাব পড়তে পারে। যদিও বিবাহ বহিভুত কোন যৌন মিলন সর্ম্পকে ইসলাম সর্মথন করে না।

দ্রুত বীর্যপাতের অন্যান্য কিছু কারণ : -
পেনিসের শিথিলতা :- পুরুষাঙ্গকে ইংরেজীতে পেনিস বলা হয়। যৌন মিলনের সময় আপনার পেনিস যদি ঠিক মতো শক্ত না হয় কিংবা কতক্ষণ আপনি সহবাস করবেন সে বিষয়ে খুব চিন্তিত থাকেন তবে সে ক্ষেত্রে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।

দুঃশ্চিন্তায় হলে :- সহবাসের সময় অনেকেই বেশ চিন্তত হয়ে পড়েন। স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে পরবেন কিনা না, স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে না পারলে স্ত্রী কি মনে করবে, সেদিন তো পারিনী আজও যদি না পারি ইত্যাদি বিষয় চিন্তিত হয়ে পড়েন। এ ক্ষেত্রেও  দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। তবে দুঃশ্চিনতার অন্য কোন কারণও থাকতে পারে। হতে পারে সেটা পারিবারিক পারিপাশ্বিক অথবা অন্য কিছু বিষয়।

অতিরিক্ত উত্তেজনা : - হয়তো বেশ কয়েদিন পরে অথবা বেশ কয়েক মাস পরে যখন কোন পুরুষ তার স্ত্রীকে কাছে পেয়ে বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছে। রাতে সহাবাস কার্যেও সময় খুব বেশি তাড়াহুড়া শুরু করেছেন।  এই কারণেই দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে। তবে এ পরিস্থিতে এটা রোগ মধ্যে পড়ে না। যারা একদম সুস্থ্য ব্যাক্তি যাদের সহবাসে কোন সমস্যা নাই তাদেরও এমনও পরিস্থিতিতে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। সমস্যা হিসাবে বিবেনা করতে হবে এমন ব্যক্তির যাদের সাধারণ অবস্থায় দ্রুত বীর্য়পাত হয় আবার স্ত্রীকে আনেক দিন পরে কাছে পেলে দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।

জৈবিক কারণ :- চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিভিন্ন গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে বিভিন্ন গবেষক এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে শুধু মানসিক কারণই যে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা মেটেই ঠিক নয় এর জন্য জৈবিক বা শারীরিক কারণও অনেকটা দায়ী।

এই কারণগুলোর মধ্যে উল্লেযোগ্য কিছু করণ গুলো তুলে ধরা হলো যেমান : -
ক/ শরীরে যদি  অপনার শরীরে হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রায় থাকে।
খ/ মস্তিস্কের রাসায়নিক উপদান অথবা নিউরেট্রোন্সমিটার যদি অস্বাভাবি মাত্রায় থাকে।
গ/ আপনার বীর্যপাতের সময় অস্বাভাকি ক্রিয়া থাকে।
ঘ/ যদি আপনার থাইরয়েড গ্রন্থির কোন যদি সমস্যা থাকে।
ঙ/ প্রোস্টেট (prostate) বা মুত্রনালীর প্রদাহ বা সংক্রমণ (inflammation) থাকে।
চ/ বংশগত চরিত্রিক বৈশিষ্ট যদি তার মধ্যে পিত্তমান থাকে।
ছ/ নানা রকম অসৎ উপায়ে যৌন কার্য করে যদি শরীরকে ড্যামেজ হলে।

আরও কিছু কারণে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে থাকে :-
(১) কোন আঘাতের কারণে অথবা সার্জারীর করণে যদি স্নায়ুতন্ত্রের (nervous system) ক্ষতি হয় থাকলে।
(২) মাদক অথবা নারকোটিক্স বা দুঃশ্চিন্তার চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে ঔষধ ব্যবহার করা হয় যেমন - ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা অথবা যদি অন্য মানসিক সমস্যা থাকে।
(৩) যদি স্বামীর সহবাসের ইচ্ছা নেই কিন্ত স্ত্রী আপনাকে ছাড়ছে না। সে ক্ষেত্রে আরপনা দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
(৪) দিনের বেলায় সহবাস করতে গিয়ে মনের ভিতর কাজ করে যে কেউ ডাকতে পারে, কেউ দরজায় কড়া নাড়তে পারে সে ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করতে গিয়েও দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
(৫) যৌবনে শুরুতে যদি হস্তমৈথুনে অভ্যাসের কারণে আপনার বীর্য পাতলা হয়ে গেছে সে ক্ষেত্রে বিবাহিত জীবনে দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
এখন কথা হলো - দ্রুত বীর্যপাতের জন্য দুটো করণই দায়ী অর্থাৎ শারীরিক অথবা মানসিক। তবে বিশেষজ্ঞরা শারীরিক কারণটিকে প্রধান্য বেশি দিয়েছেন। কারণ শারীরিক কারণ গুলো জীবন ভর থেকে যায়।

কিছু ঝুকিপূর্ণ বিষয় : -
আপনার দ্রুত বীর্যপাতের ঝুকি বেড়তে পারে। তাই নিজেকে সবসময় সাবধান হওয়া উচিত। নিচে বিষয় গুলো আলোচনা করা হলো : -
ক/ পুরুষাঙ্গের (লিঙ্গ) শিথলাতা :- আপনার পুরুষাঙ্গ যদি ঠিক মতো শক্ত না হয় কিংবা মাঝে মাঝে হয় শক্ত হয়, আবার হয় না, আবার হলেও বেশিক্ষণ শক্ত থাকে না, তবে এমন অবস্থায় আপনার দ্রুত বীর্যপাত হয়। তবে এমন অবস্থায় দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেগকে পারে। সহবাসের সময় আপনার পুরুষাঙ্গ শক্ত থাকবে। গরম থাকবে, মাঝ পথে তা শক্ত হারিয়ে ফেলবে এমন ভয়ও কিন্ত আপার দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে।
(খ) স্বাস্থ্য সমস্যা :- যদি আপনার হৃদরোগ থাকে তা হলে সহবাসের সময় তা আপনার উপর প্রভাব পড়তে পারে। যদি হৃদরোগ নিয়ে আপনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিশেষ করে আলিঙ্গনের সময় তবে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।

(গ) মানসিক চাপ : - যদি আপনার আবেগজনিত কারণ কিংবা মানসিক চাপ থাকে তবে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে। আপনি স্ত্রীর সাথে যখন আলিঙ্গন করবেন তখন পৃথিবীর সব কিছু ভুলে যান। তবেই আপনি সফল হতে পারবেন। আর যদি সহবাসের সময় মনের মধ্যে মানসিক চাপগুলো ও কষ্টগুলো মনে করতে থাকে তবে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।

(ঘ) ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :- এমন কিছু ঔষধ  সেবন করেছেন যার ফলে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবে আপনার এমন অবস্তা হতে পারে। তাই আপনার যৌন ক্রিয়াকে বাধাগ্রাস্ত করেছে সে সব ঔষধ গুলিকে পরিহার করুণ।

(ঙ) অতিরিক্ত নেশা (মাদক) সেবন : অতিরিক্ত নেশা সেবনের কোন ভালো দিক নেই। আপনার যদি অতিরিক্ত নেশা সেবনের অভ্যাস থাকে তবে মনে রাখবেন জীবনে কোনো না কোন এক সময়ে সেটা আপনার যৌন শক্তির উপর প্রভাব ফেলবেই।

রোগ  নির্ণয় : -আপনি যখন কোন চিকিৎসকের কাছে যাবেন তখন চিকিৎসক আপনার পুরো যৌন ইতিহাসে শুনবেন। যেমন- আপার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ইতিহাস, পারিবারিক ইতিহাস, সামাজিক অবস্তান, বংশগত ইতিহাস, আপনার মানসিক অবস্থা, আপনার স্ত্রীর সাথে আপনার সম্পর্কেও গভীরতা ইত্যাদি বিষয় গুলো চিকিৎসক জেনে নিবেন প্রয়োজনে, আপনার স্ত্রীর কাছেও জনতে পারেন। চিকিৎসক মনে করলে প্রয়োজনে আপার কিছু শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন। একজন পুরুষের যে হরমোন অর্থাৎ টেস্টোস্টেরন এর মাত্রা ঠিক আছে কি না তা দেখার জন্য রক্ত অথবা ব্লাড পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্ষা দিতে পারেন। এই সব কিছু করার পরেই চিকিৎসক আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবনে যে, আপনার দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে কোন কারণ রয়েছে।

দ্রুত বীর্যপতাতের কারণ পারিবারিক জীবনে এর প্রভাব :
ক/ দ্রুত বীর্যপাতের কারণে আপনার স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি হবে না তবে  পারিবারিক জীবনে ধস নেমে আসতে পারে। সামাজিক জীবনে চলাফেরায় আপনার বিব্রতবোধ লাগতেও পারে।
খ/ দ্রুত বীর্যপাত সমস্যার করণে আপনার সঙ্গিনীর সাথে আপনার সম্পর্কেও অবণতি ঘটতে পারে। কোন কোন সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদও হতে পারে।
গ/ দ্রুত বীর্যপাত সমস্যার কারণে আপনার বীর্যপতালা থাকলে, সে বীর্যতে শুক্রানু পরিমান কম অথবা দুর্বল থাকতে পারে সে ক্ষেত্রে সন্তান নিতে সমস্যা হতে পারে। এত করে বন্ধ্যাত্ব সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে বন্ধ্যাত্ব সসস্যা দেখা দিলে স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে।

পুরুষদের দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসা : -

দ্রুত বীর্যপাতের জন্য দেশে বেশ কিছু চিকিৎসা ব্যবস্তা রয়েছে যেমন :-
সেক্সুয়াল থেরাপি : - সেক্সুয়াল থেরাপি চিকিৎসা এমন একটি থেরাপি যেখানে চিকিৎসক আপনাকে রুটিন করে দিবেন আপনি কোন সময় আপনার স্ত্রীর সাথে সহবাস করবেন আর কখন করেবেন না। হয়তো আরও কিছু ব্যাপার চিকিৎসক সংযুক্ত করতে পারনে। যদিও আপনার সঙ্গিনীর সাথে যৌন মিলন কখন করবেন কখন করেবেন না এটা একান্ত আপনার ব্যাক্তিগত বিষয় কিন্ত রোগের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। সেটা আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে। সুতারাং সেক্সুয়াল থেরাপিকে আপনার পজিটিভ হিসাবে মেনে নিতে হবে শুধু আপনার একমাত্র সুস্থ্যতার জন্য।

সাইকো থেরাপি : - সাইকো থেরা হচ্ছে এক প্রকার কাউন্সেলিং। আপনার যৌন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের সাথে খেলামেলা কথা বলেন ও পরামর্শ গ্রহণ করবেন। আপনি যদি আপনার সমস্যা বিস্তারিত ভাবে চিকিৎসকের কাছে বলতে পারেন তবে চিকিৎসক আপানাকে সুপরামর্শ দিতে পারবে।
আর এতে করে আপনার আরও বাড়বে এবং মোনবল দৃঢ় হবে। আপনার দুঃশ্চিন্তা কমে আসবে। মনে রাখতে হবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সাইকোথেরাপির মাধ্যমেই এসব সমস্যাসমাধান করা সম্ভব।

দ্রুত বীর্যপাত প্রতিরোধের জন্য করণীয় কী : -
আপনার যদি দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা থেকে থাকে তবে সেটা নিয়ে বসে থাকা উচিত হবে না । এই রোগের সমস্যাটি শুধুমাত্র আপনার স্ত্রী-ই জানে আর তো অন্য কেউ জনার কথা নয়। সুতারাং আপনার স্ত্রীর সাথে বিষয়টি খেলামেলা কথা বলুন। সমস্যাটা আসলে আপনার কোথায় তা খুঁজে বের করা চেষ্ট করুণ। কোন খরাপ জায়গা গমন, পর নারীর সাথে যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত হওয়া, হস্তমৈথুনের বদ অভ্যাস থাকলে সেই অভ্যাসগুলো ছেড়ে দিন। পর্ণগ্রাফি ছবি দেখার অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুণ। ধুমপান অভ্যাস থাকলে তা ছেড়ে দেওয়ার চেষ্ট করুণ। কোন দরণের নেশা যেমন – মদ, গাঁজা, ফেনসিডিল, খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিন। চিন্তমুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে। অপানার স্ত্রী সঙ্গে সহবাসের সময় স্ত্রীকে প্রথমে উত্তেজিত করতে হবে। এটা বিভিন্ন ভাবে করা যেতে পারে। আপনার স্ত্রী সাথে অপনার ভাল সম্পর্কে আপনিই সবচেয়ে ভালো জানেন সুতরাং আপনার স্ত্রীর শরীরের কাথায় স্পর্শ করলে সে সবচেয়ে বেশী উত্তেজিত হয় তা খুঁজে বের করুণ। আপনি সহবাসের অথবা যৌন মিলনের সময় অন্তত ১০ মিনিট আগে থেকে তাকে বিভিন্ন ভাবে উত্তেজিত করুন। এতে করে খুব সহজেই আপনার স্ত্রী বা সঙ্গনীকে আপনি পরিতৃপ্তি দিতে পারবেন। মনে রাখবেন যৌন মিলন প্রতিদিন যখন তখন করবেন না। একটা রুটিং মাফিক নিয়মে সহবাস করতে হবে। হতে পারে সপ্তাহে ২ অথবা ৩ দিন কিংবা প্রতি রাতে ১ বার কিংবা ২ বার। এত করে আপনার স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে এবং দ্রুত বীর্যপাত সমস্যার সমাধানও হতে পারে। তারপরেও যদি কোনো ভাবেই দ্রুত বীর্যপত সমস্যার সমাধান না হলে আপানার স্ত্রী সহ দুইজনেই চিকিৎসকের কাছে যান এবং চিকিৎসা গ্রহণ করুণ।

দ্রুত বীর্যপাতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
আপনার হয়তো আনেকই জানেন যে, হোমিওপ্যাতিক চিকিৎসা ব্যবস্থা হলো মূলত লক্ষণে উপর নির্ভর করে। তবে এ কথা গ্যারেন্টি দিয়েই বলা যেতে পারে যে সেক্সুায়ল সমস্যা গুলো সমাধান হোমিওপ্যাথিতে সম্ভব। যদি লক্ষণ মিলিয়ে সঠিক ঔষধটি নির্বাচন করা হয় তবে রোগী  নিয়ম মাফিক নির্দিষ্ট সময় ধরে ঔষধ সেবন করলেই তবেই সম্ভব আরোগ্য করা।

নিন্মে কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ লক্ষণ ভিত্তিক আলোচনা করা হলো :
১/ ক্যালেডিয়াম (Caladium) :- স্বপ্নদোষ হয়ে লিঙ্গ (পুরুষাঙ্গ) একেবার শিথিল হয়ে পড়েছে। মন বার বার স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে চায় কিন্ত আপনার পুরুষাঙ্গে শক্তি আসে না। অর্থাৎ পুরুষাঙ্গ দুর্বল হয়ে গেছে কিন্ত মন দুর্বল হয়নি। যদিও কখনো কখনো যদিও স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করা যায় কিন্ত খুব অল্প সময়েই মধ্যে বীর্যপাত হয়ে যায়। আপনার এ রকম লক্ষণ থাকলে ক্যালেডিয়াম এ ঔষধটি সেবন করতে পারেন।

২/ কোনিয়াম (Conium) : - স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছ খুব প্রবর কিন্ত পুরুষাঙ্গ উথ্যান হয় না। শক্ত হয়না, চুমু দেওয়ার সময়ই হয়তো বীর্য বের হয় যায়, অথবা পুরুষাঙ্গ যোনিতে প্রবেশ করোনো মাত্রই বীর্য বের হয়ে যায় যদি আপনার এরকম লক্ষণ থাকে তবে সেই ক্ষেত্রে কোনিয়াম ঔষধটি সেবন করতে পারেন।

৩/ লাইকোপোডিয়াম (Lycopodium) :- হস্তমৈথুন করে লিঙ্গের অবস্থা একিবারে শেষ করে ফেলেছে, আপনার অত্যাধিক স্বপ্নদোষ হতো কিংবা অত্যাধিক স্ত্রী সঙ্গে সহবাস করার করণে ধ্বজভঙ্গ রোগ হয়েছে। এখন আর কোন ভাবেই স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা জাগে না। সহবাসের ইচ্ছা জাগলেও পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ শক্ত হয় না। এ ধরণের লক্ষণ থাকলে নিশ্চিন্তে লাইকোপোডিয়াম ব্যাবহার করা যায়।

৪/ এগনাস কাস্ট (Agnus Castus) : - অবৈধ ভাবে অথবা হস্তমৈথুন কিংবা সেক্স ডল ইত্যাদি অপব্যবহার করে বীর্য অতিরিক্ত ক্ষয় করে যারা ধ্বজভঙ্গ রোগ লক্ষণ রয়েছে তাদের জন্য এগনাস কাস্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

৫/ এনাকার্ডিয়াম (Anacardium) :- যে সব রোগী স্বরণশক্তি একেবারেই কম এবং প্র¯্রাবের সময় বা পায়না বেগ দেওয়ার সময় বীর্যপাত হয়ে যায় এ লক্ষণে এনাকার্ডিয়াম ঔষধটি ব্যাবহার যোগ্য।

৬/ এসিড ফস (Acid Phos) : - স্ত্রী সহবাস করলে মাথা ঘুরে, রাত্রে দুইবার অথবা তার অধিক বার সহবাস করলে মাথা প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়, স্মৃতি শক্তি কম এবং পুরুষাঙ্গ শিথিল ইত্যাদি লক্ষণে এসিড ফস ব্যাহার করা যেতে পারে।

৭/ স্যালিক্স নায়াগ্রা (Salix Nig) :- মন থেকে খুব স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে চায় কিন্ত কোন মতেই লিঙ্গ শক্ত হয় না রোগীর মধ্যে এ লক্ষণ থাকলে স্যালিক্স নায়াগ্রা ঔষধটি ব্যবহার করতে পারেন।

৮/ টিটেনিয়াম (Titenium) :- যাদের বীর্যপাতলা, সহবাস করতে গেলে অতি দ্রæত বীর্যপাত হয়ে যায় এলক্ষণ থাকলে টিটেনিয়াম ব্যাবহার করা যেতে পারে।

৯/ নুপার লুটিয়া ((Nuphar Lut) :-  কাম উত্তেজনার কথা-বার্তায় কিংবা সেক্সুায়াল কথা বার্তা শুনলে, পর্ণ গ্রাফী ছবি দেখলে, উত্তেজনায় যদি অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায় কোন রোগীর এ লক্ষণ থাকলে নুপার লুটিয়া ব্যাবহার করা যেতে পারে।

১০/ টানেরা (Turnera) :-  হস্তমৈথুনে ফলে কিংবা জীবনে শুরুতে অতিরিক্ত মিলালা মেশার কারণে যাদের শুক্র কমে গেছে তাদের জন্য হলো টানেরা । মুলত টানেরা শুক্র বর্ধক ঔষধ যারা শুক্র বাড়াতে চান তাদের জন্য এই ঔষধ প্রয়োজন।

১১/ অ্যাভেনা স্যাট (Avana Sat) :- জীবনে শুরুতে অতিরিক্ত বীর্যক্ষয়, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস করা, স্বপ্ন দোষ কিংবা হস্তমৈথুনের কারণে যে সব রোগী শারীরিক ভাবে খুবই দুর্বল তাদের জন্য এই ঔষধ প্রয়োজন।

১২/ মেডোরিনাম (Medorrhinum) : - যে সব রোগী গণোরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছেন এবং ধ্বজভঙ্গ হয়ছে তারা প্রথমে মেডোরিনাম ঔষধ এবং পরে লক্ষণ অনুযায়ী অন্য ঔষধ সেবন করতে পারে।

১৩/ ফসফরাস (Phosphorus) :- যে সব যুবক অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস, স্বপ্নদোষ কিংবা অন্য কোন কারণে ধ্বজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ফসফরাস ঔষধ প্রয়োজ্য। তবে ফসফরাস ঔষধের রোগীরা সাধারণত চলার সময় বা হাঁটার সময় সামান্য নুয়ে চলে। ফসফরাস রোগী দেখেতে সুন্দর, লম্বা, এবং ছিপছিপে গড়নের হয়।

এডমিন : আজ এখানে শেষ করলাম। আশা করছি দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা নিয়ে পুরো পোষ্ট পড়ার ফলে অপনার অনেক অজানা প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছেন। ফিরে আসবো আবার যৌন সংক্রান্ত আরও বিভিন্ন চিকিৎসা বিষয়ক কোন কিছু নিয়ে। শেষ পর্যন্ত অপানারা সবাই সুস্থ, সুন্দর ও ভালো থাকুন। নিজের যত্ন নিন, এবং সাবধানে থাকুন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যগুলো কেবল স্বাস্থ্য সম্পর্কে জ্ঞান আহরণের জন্য। অনুগ্রহ করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবনে আপনার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনে, চিকিৎসকের সহযোগিতা নিন। এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলে শেয়ার, লাইক কমান্ড করবেন। প্রয়োজনে বন্ধদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।



বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০২২

অ্যাডল -১  (apo-DOLOR)

অ্যাডল -১ (apo-DOLOR)


Adel-1 apo-DOLOR drops 
মাথাব্যথার জন্য Apo-DOLOR হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হল অ্যাকোনিটাম নেপেলাস, ব্রায়োনিয়া ক্রিটিকা, জেলসেমিয়াম সেম্পারভাইরেন্স ইত্যাদির মতো বেশ কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক উপাদানের একটি মালিকানাধীন মিশ্রণ, যা তাদের সমস্ত ধরণের মাথাব্যথা, পায়ে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ব্যথার সমাধান করার ক্ষমতার জন্য নির্বাচিত।

Adel-1 apo-DOLOR drops ইঙ্গিত :
মাইগ্রেন
নিউরালজিয়া
শরীর ও গোড়ালিতে ব্যথা।

Adel-1 apo-DOLOR drops  ভূমিকা :
Adel 1 apo-DOLOR drops  মাথাব্যথার জন্য প্রস্তাবিত ওষুধগুলির মধ্যে একটি। মাথাব্যথা বিভিন্ন আকারে প্রকাশ পায় যেমন সাইনাস মাথাব্যথা, মাইগ্রেন, টেনশন মাথাব্যথা ইত্যাদি। মাথাব্যথার বিভিন্ন কারণ রয়েছে এবং মাথা ও ঘাড়ের বিভিন্ন অংশে অনুভূত হয়। পেশী উত্তেজনা মাথাব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ।

এটি প্রধানত স্নায়ুর ভিড় [কনজেসটিভ নিউরালজিক হেডেক], হাত-পায়ের ব্যথা, মাইগ্রেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের সংবেদনশীলতার কারণে সৃষ্ট মাথাব্যথার চিকিৎসা করে। এটি স্নায়বিক উত্তেজনা, অনুপযুক্ত অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ (কর্মহীনতা) এর মতো লক্ষণগুলিতেও নির্দেশিত হয় যা অন্ত্রের মাইক্রোবিয়াল ভারসাম্যহীনতা (অন্ত্রের ডিসবায়োসিস) সহ। ড্রপগুলি পেশী ব্যথা এবং জয়েন্টের ব্যথা উপশম করতেও ব্যবহৃত হয় যা সঠিকভাবে নীচের পিঠের অঞ্চল, ঘাড় এবং পায়ে ঘটে।

Adel-1 apo-DOLOR drops এর উপকরণ :
Aconitum Napellus 4x, Bryonia Cretica 6x, Gelsemium Sempervirens 4x, Menyanthes Trifoliata 6x, Piper Methysticum 8x, Schoenocaulon Officinale 4x, Semecarpus Anacardium 6x, Spigelia Anthelmia 6x|

অ্যাডেল - ১ এ পৃথক উপাদানগুলির কর্মের মোড :
অ্যাডেল অ্যাপো-ডোলর ড্রপগুলি নিউরালজিয়া সহ মাথাব্যথার জন্য জনপ্রিয় ওষুধ কারণ এতে যুক্ত লক্ষণগুলির বিস্তৃত বর্ণালী চিকিত্সার জন্য হোমিওপ্যাথিক প্রতিকারগুলির একটি অনন্য মিশ্রণ রয়েছে

অ্যাকোনিটাম নেপেলাস (Aconitum Napellus) : মাথাব্যথার চিকিত্সা করে যার মধ্যে অসাড়তা এবং পিঁপড়ার দৌড়, মানসিক চাপ, অতি সংবেদনশীলতা, শব্দের সংবেদন সহ ছুরিকাঘাত এবং জ্বলন্ত ব্যথা জড়িত
Bryonia Cretica (ব্রায়োনিয়া ক্রেটিকা) : মাথাব্যথা বিভক্ত হওয়া এবং ফেটে যাওয়া, পেট এবং অন্ত্রের সমস্যা (গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের সমস্যা), জয়েন্টে ব্যথা সহ অঙ্গে ছুরিকাঘাতের ব্যথা, স্বাস্থ্যকর ঘুমের প্রচার করে

Gelsemium sempervirens (গেলসেমিয়াম সেম্পের্ভিরেন্স) : মানসিক উত্তেজনা দ্বারা সৃষ্ট মাইগ্রেন এবং কনজেস্টিভ টাইপ মাথাব্যথা, সাইনাস সংক্রমণের কারণে মাথাব্যথা, কর্মহীনতা বা চোখের চাপ, হৃদযন্ত্রের অনিয়ম যার ফলে ধসে পড়ে তার জন্য একটি চমৎকার ওষুধ।

Menyanthes Trifoliata (মেন্যান্থিস ত্রিফলীয়াত) :  চাপের মাথাব্যথা, জ্বরের আক্রমণ, শরীরের তাপের ব্যাঘাতমূলক নিয়ন্ত্রণ, অঙ্গ ও জয়েন্টের ক্র্যাম্পের চিকিৎসা করে
সাবিডিলা - মাথা ঘোরা, মস্তিষ্কের কুয়াশা, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ত্রুটি, সঠিক হৃদযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ, সঠিক পেট ফাংশনের চিকিত্সা করে

 Semecarpus Anacardium (সেমেকার্পাস অ্যানাকার্ডিয়াম) : মানসিক চাপের কারণে সৃষ্ট স্নায়বিক ক্লান্তি দূর করে, ছুরিকাঘাতের মাথাব্যথা, কানে গুনগুন বা বাজানোর শব্দ, চোখের চাপের চিকিৎসা করে

Spigelia Anthelmia (স্পিগেলিয়া অ্যান্থেলমিয়া) : ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়ার বাম দিকের ব্যথার চিকিত্সা করে যা নাক এবং চোখের অঞ্চলকে আরও প্রভাবিত করে, হার্টের পেশীতে ব্যথা করে।



চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ :

আরোগ্য হোমিও হল

প্রতিষ্ঠাতা : মৃত : ডা: আজিজুর রহমান 

ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না)

বি.এস.এস/ডি.এইচ. এম.এস (ঢাকা)

ডা: মোসা: অজিফা রহমান (ঝর্না)

 ডি.এইচ. এম.এস (ঢাকা)

রেজি নং- ১৬৯৪২

স্থাপিত -১৯৬২ ইং

মথুর ডাঙ্গা, সপুরা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

মোবাইল - ০১৭১৮১৬৮৯৫৪

Mel : arh091083@gmail.com /hafizurrahman2061980@gmail.com